খাদিমুল ইসলাম, নাগরাকাটা: ” কল আছে জল নেই! গ্রামবাসীদের ভরসা নদীর নোংরা জল! এই তীব্র গরমে জল সংকট দেখা গেছে জলপাইগুড়ি জেলার নাগরাকাটা ব্লকের বেশ কিছু এলাকায়! পিএসসির পানীয় জলের পাইপলাইন বাড়ি বাড়ি পৌঁছে গেলেও সময় মত পাচ্ছেন না বিশুদ্ধ পানীয় জল ! তাই বাধ্য হয়ে কখনো নোংরা কুয়োর জল কখনো বা আবার বালু ঝরা নদীর জলেই বাধ্য হয়ে পান করছেন এলাকার বাসিন্দারা! এই ছবিটা নাগরাকাটা ব্লকের (ছাড়টন্ডু বস্তির) নাগরাকাটা ব্লকের বিভিন্ন গ্রামে গ্রামে পিএসসি পানীয় জলের পরিষেবা পৌঁছানোর জন্য রাজ্য সরকারের তরফ থেকে পিএসসি পানীয় জলের জন্য কোটি কোটি টাকা দিয়ে জল প্রকল্প শুরু করলেও তবুও সেই জল প্রকল্প থেকে সময় মত পাচ্ছে না পানীয় জলের পরিষেবা। তাই বাধ্য হয়ে নদীর জলেই পান করছেন তারা আর সেই জল পান করায় বিভিন্ন রোগব্যাপি বিভিন্ন জর্জরিত সমস্যায় পড়ছে শিশু সহ এলাকার বাসিন্দারা!
তাদের অভিযোগ পিএসসি পানীয় জলের পরিষেবা বিগত বেশ কিছু বছর আগে বাড়ি বাড়ি কল বসলো সেই কল থেকে সময় মত পাওয়া যায় না পানীয় জলের পরিষেবা! যেখানে প্রতিদিন পিএসসি পানীয় জলের পরিষেবা পাওয়ার তিন টাইম সেখানে কোনদিন দেওয়া হচ্ছে একটাই কোনদিন দেওয়া হচ্ছে না আর কখনো কখনো আবার রাত্রে বারোটার পর পানীয় জল দিচ্ছে । তা আমাদের কোন কাজেই আসতেছে না যখন আমাদের পানীয় জলের প্রয়োজন তখন পানীয় জল থেকে আমরা বঞ্চিত আমরা ঊর্ধ্বতন কতৃপক্ষ এবং সংবাদমাধ্যমকে জানাই ওতো দ্রুত যদি পিএসসি পানীয় জলের পরিষেবা সময় মত আমরা পাই? যদিও এই বিষয়ে সুলকাপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান শীতল মিস্ত্রি সঙ্গে বারবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করল তিনি কোনরূপ ফোন ধরেননি?
তবে ডুয়ার্সের একাধিক উন্নয়নের কথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বললেও তার চরণ নিদর্শন কি এটাই ” তবে এর পেছনে কার দায় পিএসসি কতৃপক্ষের নাকি এর পিছনে অন্য কোন রহস্য লুকিয়ে রয়েছে !