বি এল ও কাজে নিযুক্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দুজন শিক্ষকেই, পার্শ্ববর্তী স্কুলের শিক্ষক নিয়েই চলছে ক্লাস

মহম্মদ শাহজাহান আনসারী, বাঁকুড়া :গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকের সংখ্যা ২ । এস. আই. আর আবহে দুই শিক্ষকেই নির্বাচন কমিশনের বি. এল. ও কাজে নিযুক্ত। বাধ্য হয়ে শিক্ষা দপ্তরের পক্ষ থেকে পার্শ্ববর্তী এলাকার স্কুল থেকে এক শিক্ষিকাকে আমন্ত্রিত শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে। এই ঘটনা ছাতনার ফপসা মেট্যালা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের।

উল্লেখ্য ছাতনা চক্রের এই প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রথম থেকে চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত ক্লাসে মোট ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ৬২ জন। প্রশ্ন একজন শিক্ষকের পক্ষে কিভাবে সম্ভব পুরো স্কুল পরিচালনা করা। এই নিয়ে অবশ্য ওই স্কুলের সহকারী শিক্ষক গনেশ হাঁসদার দাবি একবেলা তিনি স্কুলের কাজ করছেন। এর পরেই বি এল ও এর কাছে মানুষের বাড়ি বাড়ি যাচ্ছেন। অন্যদিকে স্কুলে বর্তমান আমন্ত্রিত শিক্ষিকা প্রিয়াঙ্কা কর্মকার, তিনি পার্শ্ববর্তী গ্রাম হাপানিয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা। স্কুলের দুই জন শিক্ষকেই বি এল ও এর কাছে ব্যাস্ত, স্কুল যাতে সুষ্ঠুভাবে চালানো যায় তাই সাময়িক ভাবে আমাকে নিয়োগ করা হয়েছে এই স্কুলে । এক জনের পক্ষে স্কুল চালানো সম্ভব নয় তাও ওনারা একটু সাহায্য করেন। স্কুলে পড়াশোনা, অফিসের কাজ ছাড়াও মিড ডে মিল এর কাজ একজন শিক্ষক কে দেখতে হলে সমস্যা তো হবেই।

এই বিষয়ে ওই চক্রের প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শক তপতী মৈত্র বলেন বিষয়টি আমরা ঊর্ধ্বতর কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছিলাম। উপর মহলের নির্দেশ মত আমরা এক জন শিক্ষিকা নিয়োগ করেছি। পড়াশোনা বা কোন বিষয়ে যাতে সমস্যা না হয় সেই বিষয়টি আমরা লক্ষ্য রাখছি। তিনি আরো বলেন ছাতনা চক্রে ১ টি মাত্র প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এই সমস্যা হয়েছে।

এই বিষয়ে ওই বিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রী দের অভিভাবকদের বক্তব্য পর্যাপ্ত শিক্ষক না থাকলে স্কুলের পঠন পাঠানে সমস্যা হবে তা স্বাভাবিক। আগামী দিনে বিভিন্ন পরীক্ষার ক্ষেত্রে এই বিষয়টি কি ভাবে মোকাবিলা করা হবে সেটাই দেখার।

বি এল ও কাজে নিযুক্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দুজন শিক্ষকেই, পার্শ্ববর্তী স্কুলের শিক্ষক নিয়েই চলছে ক্লাস

মহম্মদ শাহজাহান আনসারী, বাঁকুড়া :গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকের সংখ্যা ২ । এস. আই. আর আবহে দুই শিক্ষকেই নির্বাচন কমিশনের বি. এল. ও কাজে নিযুক্ত। বাধ্য হয়ে শিক্ষা দপ্তরের পক্ষ থেকে পার্শ্ববর্তী এলাকার স্কুল থেকে এক শিক্ষিকাকে আমন্ত্রিত শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে। এই ঘটনা ছাতনার ফপসা মেট্যালা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের।

উল্লেখ্য ছাতনা চক্রের এই প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রথম থেকে চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত ক্লাসে মোট ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ৬২ জন। প্রশ্ন একজন শিক্ষকের পক্ষে কিভাবে সম্ভব পুরো স্কুল পরিচালনা করা। এই নিয়ে অবশ্য ওই স্কুলের সহকারী শিক্ষক গনেশ হাঁসদার দাবি একবেলা তিনি স্কুলের কাজ করছেন। এর পরেই বি এল ও এর কাছে মানুষের বাড়ি বাড়ি যাচ্ছেন। অন্যদিকে স্কুলে বর্তমান আমন্ত্রিত শিক্ষিকা প্রিয়াঙ্কা কর্মকার, তিনি পার্শ্ববর্তী গ্রাম হাপানিয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা। স্কুলের দুই জন শিক্ষকেই বি এল ও এর কাছে ব্যাস্ত, স্কুল যাতে সুষ্ঠুভাবে চালানো যায় তাই সাময়িক ভাবে আমাকে নিয়োগ করা হয়েছে এই স্কুলে । এক জনের পক্ষে স্কুল চালানো সম্ভব নয় তাও ওনারা একটু সাহায্য করেন। স্কুলে পড়াশোনা, অফিসের কাজ ছাড়াও মিড ডে মিল এর কাজ একজন শিক্ষক কে দেখতে হলে সমস্যা তো হবেই।

এই বিষয়ে ওই চক্রের প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শক তপতী মৈত্র বলেন বিষয়টি আমরা ঊর্ধ্বতর কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছিলাম। উপর মহলের নির্দেশ মত আমরা এক জন শিক্ষিকা নিয়োগ করেছি। পড়াশোনা বা কোন বিষয়ে যাতে সমস্যা না হয় সেই বিষয়টি আমরা লক্ষ্য রাখছি। তিনি আরো বলেন ছাতনা চক্রে ১ টি মাত্র প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এই সমস্যা হয়েছে।

এই বিষয়ে ওই বিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রী দের অভিভাবকদের বক্তব্য পর্যাপ্ত শিক্ষক না থাকলে স্কুলের পঠন পাঠানে সমস্যা হবে তা স্বাভাবিক। আগামী দিনে বিভিন্ন পরীক্ষার ক্ষেত্রে এই বিষয়টি কি ভাবে মোকাবিলা করা হবে সেটাই দেখার।