আত্মবিশ্বাসেই সৌন্দর্যের জয়: ঐশী ঘোষ

ঋদ্ধি ভট্টাচার্য, কলকাতা:- আজকাল ফ্যাশন জগতে একটি মুখ্য ভূমিকা পালন করে ট্যালেন্ট হান্ট বা পেজেন্টা শো। সেই সমস্ত ধারাবাহিক কে বজায় রেখে নতুন ভাবে ফ্যাশন জগতের নতুন মুখ ঐশী ঘোষ উঠে এলো। সম্প্রতি আস্থা ইভেন্টস-এর উদ্যোগে অনুষ্ঠিত শ্যামা সুন্দরী ২০২৫ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীর শিরোপা অর্জন করেছেন তিনি। শ্যামা সুন্দরী ২০২৫ একটি ডিজিটাল বিউটি কনটেস্ট, যেখানে প্রতিযোগিতার মূল ভিত্তি প্রতিভা। আস্থা ইভেন্টস-এর কর্ণধার সৌমীয়া সমাদ্দার জানিয়েছেন তাদের এই প্রতিযোগিতায় কোনো রেজিস্ট্রেশন ফি ছিল না। অংশগ্রহণ করতে কারও এক টাকাও খরচ করতে হয়নি। এর উদ্দেশ্য হলো কোনো প্রতিভা যেন অর্থের অভাবে পিছিয়ে না যায়। ট্যালেন্ট পয়সার অভাবে থেমে থাকা উচিত নয়। এই প্ল্যাটফর্ম সবার জন্য উন্মুক্ত। তারা প্রতিটি প্রতিযোগীর প্রতিভাকে মনোযোগ দিয়ে বিচার করি এবং তাদের মধ্য থেকে সেরাকে বেছে নিই। এই বছর ছিল প্রতিযোগিতার দ্বিতীয় বর্ষ, এবং আয়োজকদের বিশ্বাস আগামী দিনে এই মঞ্চ থেকে আরও বহু নতুন মুখ ও প্রতিভা উঠে আসবে ফ্যাশন জগতে। এই প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন ঐশী ঘোষ তার এই যাত্রাপথ তুলে ধরলো একটি অন্য ধারায়। পেশাগত একজন উকিল হাওয়ায় পাশাপাশি তার নিজস্ব একটি একাডেমী আছে যেখানে তিনি মূলত নৃত্য শেখান । অভিনয় ও মডেলিং এর উপর ছোটবেলা থেকেই একটু আলাদা ঝোঁক ছিল। নিত্যতা অনেক কিছু করলেও দুর্গা পূজা উপলক্ষে তিনি সাগর সুন্দরী একবার করেছিলেন এবং তারপর কালী পূজার সময় এই প্রথমবার শ্যামা সুন্দরী উপর অংশগ্রহণ করলেন এবং এমন একটি পরিবেশনা তিনি এই প্রথমবার দেখলেন কারণ তার মতে যেখানে দশভুজায় রূপকে সবাই এত সুন্দর বলে থাকে সেখানে কালী রূপটাকে নিয়ে কেউ সেইরকম ভাবে না। এমন একটি ভাবনা থেকেই তার এখানে অংশগ্রহণ করা। এমন একটি প্রতিযোগিতা ভার্চুয়ালি হওয়ার ক্ষেত্রে কেমন ধরনের চ্যালেঞ্জিং ছিল এবং সেখান থেকে অভিজ্ঞতা কেমন সেই ব্যাপারে তিনি বলেন এখানে তাই অভিজ্ঞতা খুবই ভালো যেহেতু উদ্যোক্তারা খুব ভালো ভাবে সহানুভূতির সাথে সহযোগিতা করেছেন। এমনকি প্রশ্ন উত্তর রাউন্ডের সময় তার নৃত্যের ক্লাস চলছিল এবং তখন তার সময় অনুযায়ী তাকে প্রশ্ন করা হয়। এমন একটি ডিজিটাল প্লাটফর্মে তিনি নতুনভাবে শিখেছেন কি করে নিজের আত্মবিশ্বাস, যোগাযোগের স্টাইল, এবং সৃজনশীলতা এবং ফোকাস কোরেছি।
আমার উপস্থাপনা-এ আমি নিজের ব্যক্তিত্বের প্রতিকৃতি কোরতে চেষ্টা করেছেন। যেখানে তিনি তার ব্যক্তিত্ব, চিন্তা প্রক্রিয়া, আর ভিতরের সৌন্দর্য কে ফুটিয়া তুলেছেন। তিনি বিশ্বাস করেন যে ডিজিটাল স্পেস এও যদি নিজের মৌলিকতা আর ইতিবাচক শক্তি বজায় রাখা যায়, তাহোলে সেটা সবর মধ্যে একটি অনন্য ছাপ তৈরি করে থাকে। তিনি এই উদ্যোগকে কুর্নিশ জানিয়ে এও বলেন যে যারা অনেক দূরে থাকে বা নিজেদেরকে প্রমাণ করার সুযোগ পায় না তারা এমন একটি অনলাইন মাধ্যমে নিজেদেরকে তুলে ধরতে পারবে এবং সেই অনুযায়ী নিজেদের প্রভাব ফেলতে পারবে। যখন তাকে বিভিন্ন রাউন্ডের মধ্য দিয়ে প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে যাওয়ার পদ্ধতি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, তখন তিনি বলেছিলেন যে এটি তিনটি ভিন্ন রাউন্ড নিয়ে গঠিত। প্রথম রাউন্ডে তিনি কোনও মেকআপ ছাড়াই তার অসম্পাদিত ছবি পাঠিয়েছিল।
দ্বিতীয় রাউন্ডটি ছিল একটি প্রতিভা রাউন্ড যেখানে প্রতিযোগীদের তাদের তাদের নিজস্ব প্রতিভা প্রদর্শন করতে হবে যার মধ্যে রয়েছে গান, নাচ, অঙ্কন, আবৃত্তি। সেখান থেকে তিনি তার নৃত্য ভিডিওটি আয়োজককে পাঠিয়েছিলেন। শেষ রাউন্ডটি ছিল একটি প্রশ্নোত্তর রাউন্ড এবং যথারীতি যদিও তিনি কোনও প্রস্তুতি ছাড়াই ছিলেন এবং যখন তাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে হাসি সৌন্দর্যের তরবারি সম্পর্কে তার কী মনে হয়। উত্তরে তিনি বলেছিলেন যে দেবী কালী শক্তির প্রতীক এবং যদিও তিনি এত শক্তির অধিকারী তবুও তিনি হাসির প্রতীক যা সব সময় মুখে দেখা যায়। তাই হাসি এমন একটি উপাদান যার মাধ্যমে কেউ তার যা কিছু চায় তা পেতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হতে পারে। সুন্দর হাসিযুক্ত ব্যক্তি সবকিছুর মধ্যে একটি সৌন্দর্য।
এই পুরো অনলাইন প্রক্রিয়ার চ্যালেঞ্জ এবং স্মরণীয় বিষয়গুলি সম্পর্কে তিনি বলেন যে, যদিও এটি অনলাইন মোডে অনুষ্ঠিত হয়েছিল এবং অনেক প্রতিষ্ঠানের দ্বারা অনুষ্ঠিত নিয়মিত পেজেন্টার থেকে বেশ আলাদা, তবুও তার সামনে এমন কোনও চ্যালেঞ্জ ছিল না।তার পরামর্শদাতা ও গ্রূমিং এর ব্যাপারে তিনি বলেন, তার মূল অনুপ্রেরণা তার বাবা-মা এবং এখানে তিনি পূর্ণ সহযোগিতার জন্য আয়োজকদের কৃতিত্ব দিতে ভুলেননি। শিরোপা জয়ে তাকে যে গুণাবলী সাহায্য করেছে সে সম্পর্কে তিনি বলেন যে আত্মবিশ্বাসই সকল সাফল্যের মূল চাবিকাঠি। এইটি ব্যবহার করে তিনি সবকিছু প্রকাশ করেছেন এবং পেশার প্রতি তার ভালোবাসাও তাকে আত্মবিশ্বাস গড়ে তুলতে অনেক সাহায্য করেছে। প্রতিটি পেজেন্টা বিজেতা-দের প্রতি একটি বার্তা বহন করে সে বিষয়ে তিনি বলেছেন যে, অন্তর্দৃষ্টি সৌন্দর্য এবং আত্ম-আস্থা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি মেয়েকে বুঝতে হবে যে সৌন্দর্য শুধুমাত্র বাহ্যিক নয়, আত্মবিশ্বাস, সহানুভূতি, দয়া এবং নিজের প্রতি বিশ্বাসই সত্যিকারের সৌন্দর্য। তিনি তার টাইটেল ব্যবহার করে মানুষকে বলতে চাই যে সত্যিকারের সৌন্দর্য হলো মানুষের হৃদয়ে, অন্যদের সম্পর্কে চিন্তা করা এবং সদয় হওয়া। হাসি, সমর্থন এবং ইতিবাচকতার মাধ্যমে তিনি তার কমিউনিটিতে ছোট কিন্তু অর্থবহ প্রভাব রাখতে চাই।নতুনদের জন্য এবং তরুণ প্রজন্মের জন্য তিনি বলেছেন যে অনেক বাধা আসতে পারে, তবে চেষ্টা কখনো থামানো উচিত নয়। নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখো, প্যাশন অনুসরণ করো, ভাল মন থেকে কিছু করা যেতে পারে। সময় লাগতে পারে তবে শেষ ফলাফল ভালোই হবে। সাহসী থাকা এবং নিজেকে প্রতিদিন অনুপ্রাণিত করা মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত। এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে তিনি তার কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শিখেছি যেমন,তিনি বুঝেছিন যে আত্মবিশ্বাস ছাড়া কিছুই সম্ভব নয়। নিজের ওপর বিশ্বাস রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রতিটি মানুষই আলাদা।এই অভিজ্ঞতা আত্মবিশ্বাস ও মনোভাবকে অনেক শক্তিশালী করেছে। এই যাত্রা তার বৃদ্ধি এবং আত্মবিশ্বাসের একটি বড় ধাপ। সর্বশেষে তিনি তার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা এবং তিনি কীভাবে এগোতে চায় তা সম্পর্কে তিনি বললেন যে এই বিজয় তার জন্য নতুন যাত্রার শুরু। তিনি চেষ্টা করবেন অন্য সকলকে অনুপ্রেরণা দিতে, ইতিবাচকতা ছড়াতে, এবং নিজের বৃদ্ধি চালিয়ে যেতে। তিনি ভবিষ্যতের আরো পেজেন্ট শোয়ে অংশগ্রহণের পরিকল্পনা করেছেন। এই খেতাবের সাথে অনেক দায়িত্ব এসেছে। তাই সবকিছুই সমানভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করার চেষ্টা করবেন। এই খেতাব তার বৃদ্ধি এবং সুযোগগুলোকে বাড়িয়েছে বা বাড়াবে, তাই তিনি চেষ্টা করব সবকিছু সুরক্ষিতভাবে পরিচালনা করতে।

আত্মবিশ্বাসেই সৌন্দর্যের জয়: ঐশী ঘোষ

ঋদ্ধি ভট্টাচার্য, কলকাতা:- আজকাল ফ্যাশন জগতে একটি মুখ্য ভূমিকা পালন করে ট্যালেন্ট হান্ট বা পেজেন্টা শো। সেই সমস্ত ধারাবাহিক কে বজায় রেখে নতুন ভাবে ফ্যাশন জগতের নতুন মুখ ঐশী ঘোষ উঠে এলো। সম্প্রতি আস্থা ইভেন্টস-এর উদ্যোগে অনুষ্ঠিত শ্যামা সুন্দরী ২০২৫ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীর শিরোপা অর্জন করেছেন তিনি। শ্যামা সুন্দরী ২০২৫ একটি ডিজিটাল বিউটি কনটেস্ট, যেখানে প্রতিযোগিতার মূল ভিত্তি প্রতিভা। আস্থা ইভেন্টস-এর কর্ণধার সৌমীয়া সমাদ্দার জানিয়েছেন তাদের এই প্রতিযোগিতায় কোনো রেজিস্ট্রেশন ফি ছিল না। অংশগ্রহণ করতে কারও এক টাকাও খরচ করতে হয়নি। এর উদ্দেশ্য হলো কোনো প্রতিভা যেন অর্থের অভাবে পিছিয়ে না যায়। ট্যালেন্ট পয়সার অভাবে থেমে থাকা উচিত নয়। এই প্ল্যাটফর্ম সবার জন্য উন্মুক্ত। তারা প্রতিটি প্রতিযোগীর প্রতিভাকে মনোযোগ দিয়ে বিচার করি এবং তাদের মধ্য থেকে সেরাকে বেছে নিই। এই বছর ছিল প্রতিযোগিতার দ্বিতীয় বর্ষ, এবং আয়োজকদের বিশ্বাস আগামী দিনে এই মঞ্চ থেকে আরও বহু নতুন মুখ ও প্রতিভা উঠে আসবে ফ্যাশন জগতে। এই প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন ঐশী ঘোষ তার এই যাত্রাপথ তুলে ধরলো একটি অন্য ধারায়। পেশাগত একজন উকিল হাওয়ায় পাশাপাশি তার নিজস্ব একটি একাডেমী আছে যেখানে তিনি মূলত নৃত্য শেখান । অভিনয় ও মডেলিং এর উপর ছোটবেলা থেকেই একটু আলাদা ঝোঁক ছিল। নিত্যতা অনেক কিছু করলেও দুর্গা পূজা উপলক্ষে তিনি সাগর সুন্দরী একবার করেছিলেন এবং তারপর কালী পূজার সময় এই প্রথমবার শ্যামা সুন্দরী উপর অংশগ্রহণ করলেন এবং এমন একটি পরিবেশনা তিনি এই প্রথমবার দেখলেন কারণ তার মতে যেখানে দশভুজায় রূপকে সবাই এত সুন্দর বলে থাকে সেখানে কালী রূপটাকে নিয়ে কেউ সেইরকম ভাবে না। এমন একটি ভাবনা থেকেই তার এখানে অংশগ্রহণ করা। এমন একটি প্রতিযোগিতা ভার্চুয়ালি হওয়ার ক্ষেত্রে কেমন ধরনের চ্যালেঞ্জিং ছিল এবং সেখান থেকে অভিজ্ঞতা কেমন সেই ব্যাপারে তিনি বলেন এখানে তাই অভিজ্ঞতা খুবই ভালো যেহেতু উদ্যোক্তারা খুব ভালো ভাবে সহানুভূতির সাথে সহযোগিতা করেছেন। এমনকি প্রশ্ন উত্তর রাউন্ডের সময় তার নৃত্যের ক্লাস চলছিল এবং তখন তার সময় অনুযায়ী তাকে প্রশ্ন করা হয়। এমন একটি ডিজিটাল প্লাটফর্মে তিনি নতুনভাবে শিখেছেন কি করে নিজের আত্মবিশ্বাস, যোগাযোগের স্টাইল, এবং সৃজনশীলতা এবং ফোকাস কোরেছি।
আমার উপস্থাপনা-এ আমি নিজের ব্যক্তিত্বের প্রতিকৃতি কোরতে চেষ্টা করেছেন। যেখানে তিনি তার ব্যক্তিত্ব, চিন্তা প্রক্রিয়া, আর ভিতরের সৌন্দর্য কে ফুটিয়া তুলেছেন। তিনি বিশ্বাস করেন যে ডিজিটাল স্পেস এও যদি নিজের মৌলিকতা আর ইতিবাচক শক্তি বজায় রাখা যায়, তাহোলে সেটা সবর মধ্যে একটি অনন্য ছাপ তৈরি করে থাকে। তিনি এই উদ্যোগকে কুর্নিশ জানিয়ে এও বলেন যে যারা অনেক দূরে থাকে বা নিজেদেরকে প্রমাণ করার সুযোগ পায় না তারা এমন একটি অনলাইন মাধ্যমে নিজেদেরকে তুলে ধরতে পারবে এবং সেই অনুযায়ী নিজেদের প্রভাব ফেলতে পারবে। যখন তাকে বিভিন্ন রাউন্ডের মধ্য দিয়ে প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে যাওয়ার পদ্ধতি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, তখন তিনি বলেছিলেন যে এটি তিনটি ভিন্ন রাউন্ড নিয়ে গঠিত। প্রথম রাউন্ডে তিনি কোনও মেকআপ ছাড়াই তার অসম্পাদিত ছবি পাঠিয়েছিল।
দ্বিতীয় রাউন্ডটি ছিল একটি প্রতিভা রাউন্ড যেখানে প্রতিযোগীদের তাদের তাদের নিজস্ব প্রতিভা প্রদর্শন করতে হবে যার মধ্যে রয়েছে গান, নাচ, অঙ্কন, আবৃত্তি। সেখান থেকে তিনি তার নৃত্য ভিডিওটি আয়োজককে পাঠিয়েছিলেন। শেষ রাউন্ডটি ছিল একটি প্রশ্নোত্তর রাউন্ড এবং যথারীতি যদিও তিনি কোনও প্রস্তুতি ছাড়াই ছিলেন এবং যখন তাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে হাসি সৌন্দর্যের তরবারি সম্পর্কে তার কী মনে হয়। উত্তরে তিনি বলেছিলেন যে দেবী কালী শক্তির প্রতীক এবং যদিও তিনি এত শক্তির অধিকারী তবুও তিনি হাসির প্রতীক যা সব সময় মুখে দেখা যায়। তাই হাসি এমন একটি উপাদান যার মাধ্যমে কেউ তার যা কিছু চায় তা পেতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হতে পারে। সুন্দর হাসিযুক্ত ব্যক্তি সবকিছুর মধ্যে একটি সৌন্দর্য।
এই পুরো অনলাইন প্রক্রিয়ার চ্যালেঞ্জ এবং স্মরণীয় বিষয়গুলি সম্পর্কে তিনি বলেন যে, যদিও এটি অনলাইন মোডে অনুষ্ঠিত হয়েছিল এবং অনেক প্রতিষ্ঠানের দ্বারা অনুষ্ঠিত নিয়মিত পেজেন্টার থেকে বেশ আলাদা, তবুও তার সামনে এমন কোনও চ্যালেঞ্জ ছিল না।তার পরামর্শদাতা ও গ্রূমিং এর ব্যাপারে তিনি বলেন, তার মূল অনুপ্রেরণা তার বাবা-মা এবং এখানে তিনি পূর্ণ সহযোগিতার জন্য আয়োজকদের কৃতিত্ব দিতে ভুলেননি। শিরোপা জয়ে তাকে যে গুণাবলী সাহায্য করেছে সে সম্পর্কে তিনি বলেন যে আত্মবিশ্বাসই সকল সাফল্যের মূল চাবিকাঠি। এইটি ব্যবহার করে তিনি সবকিছু প্রকাশ করেছেন এবং পেশার প্রতি তার ভালোবাসাও তাকে আত্মবিশ্বাস গড়ে তুলতে অনেক সাহায্য করেছে। প্রতিটি পেজেন্টা বিজেতা-দের প্রতি একটি বার্তা বহন করে সে বিষয়ে তিনি বলেছেন যে, অন্তর্দৃষ্টি সৌন্দর্য এবং আত্ম-আস্থা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি মেয়েকে বুঝতে হবে যে সৌন্দর্য শুধুমাত্র বাহ্যিক নয়, আত্মবিশ্বাস, সহানুভূতি, দয়া এবং নিজের প্রতি বিশ্বাসই সত্যিকারের সৌন্দর্য। তিনি তার টাইটেল ব্যবহার করে মানুষকে বলতে চাই যে সত্যিকারের সৌন্দর্য হলো মানুষের হৃদয়ে, অন্যদের সম্পর্কে চিন্তা করা এবং সদয় হওয়া। হাসি, সমর্থন এবং ইতিবাচকতার মাধ্যমে তিনি তার কমিউনিটিতে ছোট কিন্তু অর্থবহ প্রভাব রাখতে চাই।নতুনদের জন্য এবং তরুণ প্রজন্মের জন্য তিনি বলেছেন যে অনেক বাধা আসতে পারে, তবে চেষ্টা কখনো থামানো উচিত নয়। নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখো, প্যাশন অনুসরণ করো, ভাল মন থেকে কিছু করা যেতে পারে। সময় লাগতে পারে তবে শেষ ফলাফল ভালোই হবে। সাহসী থাকা এবং নিজেকে প্রতিদিন অনুপ্রাণিত করা মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত। এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে তিনি তার কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শিখেছি যেমন,তিনি বুঝেছিন যে আত্মবিশ্বাস ছাড়া কিছুই সম্ভব নয়। নিজের ওপর বিশ্বাস রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রতিটি মানুষই আলাদা।এই অভিজ্ঞতা আত্মবিশ্বাস ও মনোভাবকে অনেক শক্তিশালী করেছে। এই যাত্রা তার বৃদ্ধি এবং আত্মবিশ্বাসের একটি বড় ধাপ। সর্বশেষে তিনি তার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা এবং তিনি কীভাবে এগোতে চায় তা সম্পর্কে তিনি বললেন যে এই বিজয় তার জন্য নতুন যাত্রার শুরু। তিনি চেষ্টা করবেন অন্য সকলকে অনুপ্রেরণা দিতে, ইতিবাচকতা ছড়াতে, এবং নিজের বৃদ্ধি চালিয়ে যেতে। তিনি ভবিষ্যতের আরো পেজেন্ট শোয়ে অংশগ্রহণের পরিকল্পনা করেছেন। এই খেতাবের সাথে অনেক দায়িত্ব এসেছে। তাই সবকিছুই সমানভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করার চেষ্টা করবেন। এই খেতাব তার বৃদ্ধি এবং সুযোগগুলোকে বাড়িয়েছে বা বাড়াবে, তাই তিনি চেষ্টা করব সবকিছু সুরক্ষিতভাবে পরিচালনা করতে।