রেশন দোকানে দেখা গেল চরম বিশৃঙ্খলা

খাদিমুল ইসলাম, বানারহাট: সকাল থেকে লাইন দুপুরে শেষ রেশন সামগ্রী। বানারহাট ব্লকের চানাডিপায় এলাকায় রেশন দোকানে দেখা গেল চরম বিশৃঙ্খলা। সকাল থেকেই রেশন নিতে দীর্ঘ লাইন পড়ে আর দুপুর হলেই রেশন সামগ্রী শেষ আর তাতেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন ক্রেতারা। জানা গেছে গত ১০ তারিখে রেশন সামগ্রী দেওয়ার কথা বলে গ্রাহকদের হাতে একটি হাতের লেখা স্লিপ দেওয়া হয়। সেই সময় রেশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল ২৪ তারিখে সবার রেশন সামগ্রী দেওয়া হবে। সেই অনুযায়ী শুক্রবার সকাল থেকেই বহু মানুষ রেশন নিতে ভিড় জমান। কিন্তু দুপুর গড়াতেই দোকানে রেশন শেষ হয়ে যায়।এরপর রেশন সামগ্রী দিতে আসা পবিত্র রায় বলেন রেশন সামগ্রী রবিবার দেওয়া হবে। আর এতেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন এলাকার বহু দিনা না দিন খাওয়া মানুষ। ক্রেতাদের অভিযোগ ১০-১৫ দিন আগেই স্লিপ দেয় আজ সকাল থেকে লাইনে দাঁড়িয়ে আছি আর এখন বলছে রবিবার আসতে। আমরা দিনমজুর প্রতিদিনের আয়েই সংসার চলে। এক মাসের রেশন নিতে তিন দিন আসা সম্ভব নয়। পাশাপাশি অভিযোগ উঠেছে রেশন দোকানের পাশেই কিছু ফরে পাইকার বসে থাকেন যারা নাকি। রেশন বন্টন করা ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগসাজশ করে রেশন সামগ্রী বাইরে বিক্রি করেন। ক্রেতাদের দাবি যারা রেশন বিক্রি করেন তাদেরকেই আগে স্লিপ দেওয়া হয়। অথচ সাধারণ গ্রাহকরা দুপুর পর্যন্ত অপেক্ষা করেও রেশন পাচ্ছেন না। ফলে এলাকাজুড়ে তীব্র ক্ষোভ ছড়িয়েছে সাধারণ মানুষের মধ্যে। পাশাপাশি রেশন ডিলার বলেন” মাঝেমধ্যে সার্ভার ডাউন থাকে যার ফলে এই সমস্যা দেখা যাচ্ছে তবে আমরা চেষ্টা করি রেশন গ্রাহকদের সঠিক সময় রেশন সামগ্রী দেওয়ার জন্য।

রেশন দোকানে দেখা গেল চরম বিশৃঙ্খলা

খাদিমুল ইসলাম, বানারহাট: সকাল থেকে লাইন দুপুরে শেষ রেশন সামগ্রী। বানারহাট ব্লকের চানাডিপায় এলাকায় রেশন দোকানে দেখা গেল চরম বিশৃঙ্খলা। সকাল থেকেই রেশন নিতে দীর্ঘ লাইন পড়ে আর দুপুর হলেই রেশন সামগ্রী শেষ আর তাতেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন ক্রেতারা। জানা গেছে গত ১০ তারিখে রেশন সামগ্রী দেওয়ার কথা বলে গ্রাহকদের হাতে একটি হাতের লেখা স্লিপ দেওয়া হয়। সেই সময় রেশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল ২৪ তারিখে সবার রেশন সামগ্রী দেওয়া হবে। সেই অনুযায়ী শুক্রবার সকাল থেকেই বহু মানুষ রেশন নিতে ভিড় জমান। কিন্তু দুপুর গড়াতেই দোকানে রেশন শেষ হয়ে যায়।এরপর রেশন সামগ্রী দিতে আসা পবিত্র রায় বলেন রেশন সামগ্রী রবিবার দেওয়া হবে। আর এতেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন এলাকার বহু দিনা না দিন খাওয়া মানুষ। ক্রেতাদের অভিযোগ ১০-১৫ দিন আগেই স্লিপ দেয় আজ সকাল থেকে লাইনে দাঁড়িয়ে আছি আর এখন বলছে রবিবার আসতে। আমরা দিনমজুর প্রতিদিনের আয়েই সংসার চলে। এক মাসের রেশন নিতে তিন দিন আসা সম্ভব নয়। পাশাপাশি অভিযোগ উঠেছে রেশন দোকানের পাশেই কিছু ফরে পাইকার বসে থাকেন যারা নাকি। রেশন বন্টন করা ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগসাজশ করে রেশন সামগ্রী বাইরে বিক্রি করেন। ক্রেতাদের দাবি যারা রেশন বিক্রি করেন তাদেরকেই আগে স্লিপ দেওয়া হয়। অথচ সাধারণ গ্রাহকরা দুপুর পর্যন্ত অপেক্ষা করেও রেশন পাচ্ছেন না। ফলে এলাকাজুড়ে তীব্র ক্ষোভ ছড়িয়েছে সাধারণ মানুষের মধ্যে। পাশাপাশি রেশন ডিলার বলেন” মাঝেমধ্যে সার্ভার ডাউন থাকে যার ফলে এই সমস্যা দেখা যাচ্ছে তবে আমরা চেষ্টা করি রেশন গ্রাহকদের সঠিক সময় রেশন সামগ্রী দেওয়ার জন্য।