খাতড়া সাহেববাঁধ মোড়ে পথ অবরোধ কৃষকদের –

মোহাম্মদ শাহজাহান আনসারী, বাঁকুড়া: মুকুটমনিপুর জলাধার থেকে অপরিকল্পিত ভাবে জল ছাড়া ও সেচ খালের যথাযথ মেরামতির অভাবে একদিকে যেমন আমন মরসুমে সেচের জল মিলছে না তেমনই আগামী রবি মরসুমে সেচের জল পাওয়া নিয়ে দেখা দিয়েছে চূড়ান্ত অনিশ্চয়তা। গত ৫ বছর ধরে একই কারনে লাগাতার ভাবে সেচের জল থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছেন এলাকার ৫ টি মৌজার কৃষকেরা। এরই প্রতিবাদে আজ বাঁকুড়ার খাতড়া সাহেববাঁধ মোড়ে বাঁকুড়া রানীবাঁধ রাজ্য সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভে ফেটে পড়লেন এলাকার বঞ্চিত কৃষকেরা। এই অবরোধের জেরে দীর্ঘক্ষণ ওই সড়কে যান চলাচল বন্ধ থাকে। চলতি বর্ষায় উপর্যুপরী নিম্নচাপের জেরে কার্যত কানায় কানায় ভরে যায় মুকুটমনিপুর জলাধার। জলাধারে জলস্তরের উচ্চতা এতটাই বৃদ্ধি পায় যে জলের চাপ কমাতে প্রায় দেড় মাস ধরে নদীপথে জল ছেড়ে রাখতে বাধ্য হয় সেচ দফতর। এদিকে জলাধার থেকে লাগাতার জল ছেড়ে রাখায় জলের চাপ কমে যায়। এর ফলে বৃষ্টি ধরতেই সেচের জন্য জল ছাড়া হলেও তা পৌঁছাচ্ছে না সেচ খালের শেষ পর্যন্ত। ফলে এখন প্রয়োজন থাকলেও সেচের জন্য প্রয়োজনীয় জল মিলছে না খাতড়া ব্লকের মাহারডিহি, পাটপুর, বড়মেট্যালা, দাঁড়শোল, বান্দরখোন্দা সহ প্রায় ৫ থেকে ৬ টি মৌজার কৃষিজমিতে। এরফলে একদিকে যেমন আমন চাষে চূড়ান্ত অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে তেমনই সামনের রবি মরসুমেও সেচের জল পাওয়া নিয়ে দেখা দিয়েছে চূড়ান্ত অনিশ্চয়তা। এলাকার কৃষকদের দাবি জলাধার থেকে অপরিকল্পিত ভাবে নদীপথে জল ছেড়ে দেওয়া ও সেচ খালগুলির মেরামতির অচাবের জেরেই এমন পরিস্থিতি তৈরী হয়েছে। অবিলম্বে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের দাবিতে আজ পথে নেমে আন্দোলন শুরু করেন সেচের জল থেকে বঞ্চিত কৃষকেরা। অবিলম্বে সেচের জল নিয়ে অনিশ্চয়তা কাটাতে দ্রুত প্রশাসনিক পদক্ষেপ না করা হলে আগামীদিনে আরো বৃহত্তর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ওই এলাকার আন্দোলনরত কৃষকেরা।

খাতড়া সাহেববাঁধ মোড়ে পথ অবরোধ কৃষকদের –

মোহাম্মদ শাহজাহান আনসারী, বাঁকুড়া: মুকুটমনিপুর জলাধার থেকে অপরিকল্পিত ভাবে জল ছাড়া ও সেচ খালের যথাযথ মেরামতির অভাবে একদিকে যেমন আমন মরসুমে সেচের জল মিলছে না তেমনই আগামী রবি মরসুমে সেচের জল পাওয়া নিয়ে দেখা দিয়েছে চূড়ান্ত অনিশ্চয়তা। গত ৫ বছর ধরে একই কারনে লাগাতার ভাবে সেচের জল থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছেন এলাকার ৫ টি মৌজার কৃষকেরা। এরই প্রতিবাদে আজ বাঁকুড়ার খাতড়া সাহেববাঁধ মোড়ে বাঁকুড়া রানীবাঁধ রাজ্য সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভে ফেটে পড়লেন এলাকার বঞ্চিত কৃষকেরা। এই অবরোধের জেরে দীর্ঘক্ষণ ওই সড়কে যান চলাচল বন্ধ থাকে। চলতি বর্ষায় উপর্যুপরী নিম্নচাপের জেরে কার্যত কানায় কানায় ভরে যায় মুকুটমনিপুর জলাধার। জলাধারে জলস্তরের উচ্চতা এতটাই বৃদ্ধি পায় যে জলের চাপ কমাতে প্রায় দেড় মাস ধরে নদীপথে জল ছেড়ে রাখতে বাধ্য হয় সেচ দফতর। এদিকে জলাধার থেকে লাগাতার জল ছেড়ে রাখায় জলের চাপ কমে যায়। এর ফলে বৃষ্টি ধরতেই সেচের জন্য জল ছাড়া হলেও তা পৌঁছাচ্ছে না সেচ খালের শেষ পর্যন্ত। ফলে এখন প্রয়োজন থাকলেও সেচের জন্য প্রয়োজনীয় জল মিলছে না খাতড়া ব্লকের মাহারডিহি, পাটপুর, বড়মেট্যালা, দাঁড়শোল, বান্দরখোন্দা সহ প্রায় ৫ থেকে ৬ টি মৌজার কৃষিজমিতে। এরফলে একদিকে যেমন আমন চাষে চূড়ান্ত অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে তেমনই সামনের রবি মরসুমেও সেচের জল পাওয়া নিয়ে দেখা দিয়েছে চূড়ান্ত অনিশ্চয়তা। এলাকার কৃষকদের দাবি জলাধার থেকে অপরিকল্পিত ভাবে নদীপথে জল ছেড়ে দেওয়া ও সেচ খালগুলির মেরামতির অচাবের জেরেই এমন পরিস্থিতি তৈরী হয়েছে। অবিলম্বে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের দাবিতে আজ পথে নেমে আন্দোলন শুরু করেন সেচের জল থেকে বঞ্চিত কৃষকেরা। অবিলম্বে সেচের জল নিয়ে অনিশ্চয়তা কাটাতে দ্রুত প্রশাসনিক পদক্ষেপ না করা হলে আগামীদিনে আরো বৃহত্তর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ওই এলাকার আন্দোলনরত কৃষকেরা।