মিস ও মিসেস ত্রিধা সিজন ১

ঋদ্ধি ভট্টাচার্য, কলকাতা:- সারা বিশ্বে ফ্যাশান একটি নতুন রূপ ধারণ করেছে। সেই ফ্যাশনের সাথে মানিয়ে নিয়েছে আজকালকার প্রজন্মের সমস্ত নারীরা। ঠিক কথাতে যেমন আছে ‘যে রাধে সে চুল বাধে’ অথবা ‘আমরা নারী আমরা সব পারি’ তেমনি সে জিনিস প্রমাণ করবার জন্য বাংলার বুকে জন্ম নিল গ্ল্যামহাইপ আয়োজিত একটি অত্যাধুনিক পেজেন্টা শো মিস ও মিসেস ত্রিধা সিজন ওয়ান।
গ্ল্যামহাইপ শব্দটির সাথে জড়িয়ে আছে বহু মডেলদের আন্তরিকতা ও স্বপ্ন। এমনই একটি নতুন অধ্যায়ের প্রতিষ্ঠান করেন জ্যোতিশ্রী দে। ছোটবেলা থেকে নিজে মডেলিংয়ের শখ এক প্রকার বলাই যেতে পারে এবং ২০১৮ সালে তিনি এলি ক্লাব আয়োজিত মিস টিন ইন্ডিয়ায় সেরা হিসেবে নির্বাচিত হন। তারপর বহু জায়গায় তিনি অংশগ্রহণ করেন এবং একাধিক সম্মানে ভূষিত হন। সেখান থেকেই তার ইচ্ছে জাগে ফ্যাশন জগতে কিছু করার এবং নবজাত মডেলদের আরো ভালো করে সুবিধা দেবার জন্য এমন একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠান করেন। তাদের মূল লক্ষ্য শুধু ও পেজেন্টা শো করাই নয় বরং আরো বড় জায়গায় কি করে নিজেকে তুলে ধরতে হবে এবং সব সময় ঠিক পথে চালনা করা নিয়েই তাদের এই সৃষ্টি।
এই শো-এর ডিরেক্টর শ্রীমতি শ্রাবণী দে বলেন তাদের স্বপ্ন দিয়ে সৃষ্টি হয়েছে এমন একটি সংস্থা এবং বহুদিনের প্রচেষ্টায় ফলে তার দুই মেয়ে জ্যোতিশ্রী দে ও পূর্বশ্রী দে মিলে এমন একটি আয়োজন করেন। প্রথমবার করলেও তারা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন কেয়া শেঠ-এর মতো ব্রান্ড কে পাশে পেয়েছেন বলে। এছাড়াও এখানে মোট ২৩ জন মডেল অংশগ্রহণ করেছিলেন যার মধ্যে ছিল বহু নবজাত মডেলরা এই জাতীয় স্তরে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং তাদের উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতো। তাদের শেখার তাগিদ এবং দর্শকদের সামনে নিজেদেরকে তুলে ধরা ছিল দেখার মতন। তিনি এও বলেন যে তাদের এরপর মূলত শুধু বাংলার জেলা ভিত্তিক এবং আন্তর্জাতিক স্তরে এই শো-কে নিয়ে যাওয়া ও যত সম্ভব তত বেশি মডেলদের পথপ্রদর্শক হিসেবে থাকা তাদের মূল লক্ষ্য। এই শো-টি ছাড়াও এখানে একটি লাইফ স্টাইল-এর ওপর বেশ কিছু ব্র্যান্ড তাদের প্রদর্শনই করেছিল যাদের মধ্যে উপস্থিত ছিল রোয়াল এথিক্স বুটিক, সমরিত ও দিশা কালেকশন বুটিক, ভালিসি কালেকশন , রাজ বুটিক, মোহ জুয়েলারি বুটিক, মৌসুমীর কালেকশন। বিচারক মন্ডলীর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন তেজাস গান্ধী, ডিজাইনার রিতেশ গুহ, সৌম্য মুখার্জী ও অদ্বিতীয়া দত্ত বণিক। সঞ্চালনা করেন সুপার মডেল সপ্তমী বন্দোপাধ্যায়। পুরো শোতে প্রডিউসারের ভূমিকা পালন করেন শ্রী কিষণ জিৎ দে এবং এসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টরের ভূমিকা পালন করেন চুমকি চক্রবর্তী।
মিস ও মিসেস বিভাগ ছাড়াও ছিল রানওয়ে মডেলরা। সেখানে কিছু পুরুষ ও মহিলাদের অংশগ্রহণ নিতে দেখা যায়। পুরুষ বিভাগে অংশগ্রহণ করেন জিৎ মাহাতো, অস্মিত ভট্টাচার্য, জ্যোতির্ময় চৌধুরী ও প্রিয়াংশু পাল। মহিলা বিভাগে উপস্থিত ছিল জোনাকি মিত্র, জ্যোতিশ্রী দে, সঞ্চিতা মন্ডল, বিনীতা জায়স্বল,সঞ্চিতা মন্ডল ও দেবারতি মুখার্জী রাম্পে হাঁটেন উত্তরিয়া বুটিকের সুন্দর সব শাড়ি দর্শকদের সামনে তুলে ধীরতে। মিস ত্রিধা বিভাগে সেরা হিসেবে নির্বাচিত হন গড়িয়া বাসিন্দা সেঁজুতি দাস। তিনি জীবনের প্রথম সেরার শিরোপা পেয়ে তার উৎসাহ প্রকাশ করেন এবং বলেন পেশাগত তিনি শংকর নেত্রালয় হসপিটার অপ্টোমেট্রিস্ট হওয়া সত্বেও তার ছোটবেলার স্বপ্নকে তিনি বাস্তবায়িত করে খুবই আনন্দিত এবং আগামী জীবনে তিনি এইটা নিয়েই এগোতে চান নিজের চাকরি সাথে সাথে। এছাড়া তিনি মিস ফটোজেনিক হিসাবেও নির্বাচিত হন। এছাড়া দ্বিতীয় ও তৃতীয় হিসেবে নির্বাচিত হন রাময়ানী রায় সরকার ও তানিশা দাস যিনি পুরস্কার পান তার অপূর্ব চোখের জন্য( মিস বিউটিফুল আই)। মিস বিভাগের মাধ্যমে দর্শকদের সামনে তাদের কালেকশন তুলে ধরেন মৃগয়ানি বুটিক ও মিসেস বিভাগের মাধ্যমে তুলে ধরেন সমরজিৎ ও রাজের বুটিকের কালেকশন। এছাড়াও মিস বিউটিফুল ফেসের পুরস্কার পান স্নেহা বিশ্বাস, সুন্দর হাসি পুরস্কারটি গ্রহণ করেন অঙ্কিতা দে, সেবা ট্যালেন্টে পুরস্কার পান শ্রীরিদ্ধা দত্ত, কনফিডেন্স এর জন্য নির্বাচিত হন রাধারানী মাহালী। ছোটবেলা থেকে নিজের রূপচর্চা করার উপর একটি আলাদাই টান পড়ে গেছিল। এবং সময়ের সাথে সাথে সেটি প্রয়োগ করে বহু জাতীয় স্তরে ছোটে নিজেকে তুলে ধরেছিলেন দর্শকদের সামনে এবং এই অনুষ্ঠানে এসে তার সেই স্বপ্ন সত্যি হলো যখন মিস গর্জাস এম পুরস্কার জিতে নিলেন পায়েল পাত্র। এছাড়া মিস বিউটিফুল হেয়ার এর পুরস্কার গ্রহণ করেন রিপ্ত‌‌‌‌ দে, মিস পার্সোনালিটি মধ্যে সেবা হন অনুষ্কা ঘোষ চৌধুরী ও মিস এলিগেন্স হিসেবে নির্বাচিত হন তনুশ্রী এবং টাইমলেস বিউটি হিসেবে নির্বাচিত হন অনন্যা।
মিসেস তৃধা হিসেবে নির্বাচিত হন নাসরিন পারভিন এবং দ্বিতীয় তৃতীয় স্থান অর্জন করেন কাজল সিংহা যিনি মিসেস গর্জিয়াস হিসেবেও পুরস্কার লাভ করেন ও অর্পিতা মুখার্জি যিনি মিসেস টাইমলেস বিউটির পুরস্কার পান। এছাড়াও মিসেস সুন্দর মুখ হিসাবে নির্বাচিত হন মঠ মধুস্মিতা সরকার, সুন্দর হাসির জন্য পুরস্কার লাভ করেন নন্দিতা সাহা, সেরা চোখে পুরস্কার গ্রহণ করেন কাকলি সাহু, মিসেস ফটোজেনিক হিসেবে পুরস্কার পান মনিমালা মান্ডি, কনফিডেন্স এর জন্য পুরস্কার পান পম্পা ও পার্সোনালিটি জন্য সেবা হিসেবে নির্বাচিত হন চৈতালি বিশ্বাস।
অনুষ্ঠানটি দেখতে আসা দর্ষিকদের অনুষ্ঠানের আয়োজন এবং পরিবেশ দেখে কুর্নিশ জানান। সংক্ষেপে এটি দর্শক হিসেবে আসা প্রত্যেকের হৃদয় ও আত্মাকে স্পর্শ করে। আরও দেখা গেল যে দর্শকদের মধ্যে সুমি রায় এসেছিলেন জলপাইগুড়ি থেকে অনুষ্ঠানটি দেখতে এবং এখানে উপস্থিত মডেলদের পরিবেশনা দেখে সত্যিই অভিভূত হয়েছিলেন এবং মডেলদের পাশাপাশি ডিরেক্টর শ্রীমতি শ্রাবণী দে এবং গ্ল্যামহিপের প্রতিষ্ঠাতা জ্যোতিশ্রী দে এবং তার বোন পূর্বশ্রী দেকে অভিনন্দন জানিন এত ভালো একটি শো উপহার দেবার জন্য। তিনি ব্যক্তিগতভাবে তাদের আশীর্বাদ করেছেন এবং বলেছেন যে তিনি পরের বার এই অনুষ্ঠানে এই অংশগ্রহণ করতে আগ্রহী।

ছবি:- হিমাদ্রি বাগ।

মিস ও মিসেস ত্রিধা সিজন ১

ঋদ্ধি ভট্টাচার্য, কলকাতা:- সারা বিশ্বে ফ্যাশান একটি নতুন রূপ ধারণ করেছে। সেই ফ্যাশনের সাথে মানিয়ে নিয়েছে আজকালকার প্রজন্মের সমস্ত নারীরা। ঠিক কথাতে যেমন আছে ‘যে রাধে সে চুল বাধে’ অথবা ‘আমরা নারী আমরা সব পারি’ তেমনি সে জিনিস প্রমাণ করবার জন্য বাংলার বুকে জন্ম নিল গ্ল্যামহাইপ আয়োজিত একটি অত্যাধুনিক পেজেন্টা শো মিস ও মিসেস ত্রিধা সিজন ওয়ান।
গ্ল্যামহাইপ শব্দটির সাথে জড়িয়ে আছে বহু মডেলদের আন্তরিকতা ও স্বপ্ন। এমনই একটি নতুন অধ্যায়ের প্রতিষ্ঠান করেন জ্যোতিশ্রী দে। ছোটবেলা থেকে নিজে মডেলিংয়ের শখ এক প্রকার বলাই যেতে পারে এবং ২০১৮ সালে তিনি এলি ক্লাব আয়োজিত মিস টিন ইন্ডিয়ায় সেরা হিসেবে নির্বাচিত হন। তারপর বহু জায়গায় তিনি অংশগ্রহণ করেন এবং একাধিক সম্মানে ভূষিত হন। সেখান থেকেই তার ইচ্ছে জাগে ফ্যাশন জগতে কিছু করার এবং নবজাত মডেলদের আরো ভালো করে সুবিধা দেবার জন্য এমন একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠান করেন। তাদের মূল লক্ষ্য শুধু ও পেজেন্টা শো করাই নয় বরং আরো বড় জায়গায় কি করে নিজেকে তুলে ধরতে হবে এবং সব সময় ঠিক পথে চালনা করা নিয়েই তাদের এই সৃষ্টি।
এই শো-এর ডিরেক্টর শ্রীমতি শ্রাবণী দে বলেন তাদের স্বপ্ন দিয়ে সৃষ্টি হয়েছে এমন একটি সংস্থা এবং বহুদিনের প্রচেষ্টায় ফলে তার দুই মেয়ে জ্যোতিশ্রী দে ও পূর্বশ্রী দে মিলে এমন একটি আয়োজন করেন। প্রথমবার করলেও তারা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন কেয়া শেঠ-এর মতো ব্রান্ড কে পাশে পেয়েছেন বলে। এছাড়াও এখানে মোট ২৩ জন মডেল অংশগ্রহণ করেছিলেন যার মধ্যে ছিল বহু নবজাত মডেলরা এই জাতীয় স্তরে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং তাদের উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতো। তাদের শেখার তাগিদ এবং দর্শকদের সামনে নিজেদেরকে তুলে ধরা ছিল দেখার মতন। তিনি এও বলেন যে তাদের এরপর মূলত শুধু বাংলার জেলা ভিত্তিক এবং আন্তর্জাতিক স্তরে এই শো-কে নিয়ে যাওয়া ও যত সম্ভব তত বেশি মডেলদের পথপ্রদর্শক হিসেবে থাকা তাদের মূল লক্ষ্য। এই শো-টি ছাড়াও এখানে একটি লাইফ স্টাইল-এর ওপর বেশ কিছু ব্র্যান্ড তাদের প্রদর্শনই করেছিল যাদের মধ্যে উপস্থিত ছিল রোয়াল এথিক্স বুটিক, সমরিত ও দিশা কালেকশন বুটিক, ভালিসি কালেকশন , রাজ বুটিক, মোহ জুয়েলারি বুটিক, মৌসুমীর কালেকশন। বিচারক মন্ডলীর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন তেজাস গান্ধী, ডিজাইনার রিতেশ গুহ, সৌম্য মুখার্জী ও অদ্বিতীয়া দত্ত বণিক। সঞ্চালনা করেন সুপার মডেল সপ্তমী বন্দোপাধ্যায়। পুরো শোতে প্রডিউসারের ভূমিকা পালন করেন শ্রী কিষণ জিৎ দে এবং এসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টরের ভূমিকা পালন করেন চুমকি চক্রবর্তী।
মিস ও মিসেস বিভাগ ছাড়াও ছিল রানওয়ে মডেলরা। সেখানে কিছু পুরুষ ও মহিলাদের অংশগ্রহণ নিতে দেখা যায়। পুরুষ বিভাগে অংশগ্রহণ করেন জিৎ মাহাতো, অস্মিত ভট্টাচার্য, জ্যোতির্ময় চৌধুরী ও প্রিয়াংশু পাল। মহিলা বিভাগে উপস্থিত ছিল জোনাকি মিত্র, জ্যোতিশ্রী দে, সঞ্চিতা মন্ডল, বিনীতা জায়স্বল,সঞ্চিতা মন্ডল ও দেবারতি মুখার্জী রাম্পে হাঁটেন উত্তরিয়া বুটিকের সুন্দর সব শাড়ি দর্শকদের সামনে তুলে ধীরতে। মিস ত্রিধা বিভাগে সেরা হিসেবে নির্বাচিত হন গড়িয়া বাসিন্দা সেঁজুতি দাস। তিনি জীবনের প্রথম সেরার শিরোপা পেয়ে তার উৎসাহ প্রকাশ করেন এবং বলেন পেশাগত তিনি শংকর নেত্রালয় হসপিটার অপ্টোমেট্রিস্ট হওয়া সত্বেও তার ছোটবেলার স্বপ্নকে তিনি বাস্তবায়িত করে খুবই আনন্দিত এবং আগামী জীবনে তিনি এইটা নিয়েই এগোতে চান নিজের চাকরি সাথে সাথে। এছাড়া তিনি মিস ফটোজেনিক হিসাবেও নির্বাচিত হন। এছাড়া দ্বিতীয় ও তৃতীয় হিসেবে নির্বাচিত হন রাময়ানী রায় সরকার ও তানিশা দাস যিনি পুরস্কার পান তার অপূর্ব চোখের জন্য( মিস বিউটিফুল আই)। মিস বিভাগের মাধ্যমে দর্শকদের সামনে তাদের কালেকশন তুলে ধরেন মৃগয়ানি বুটিক ও মিসেস বিভাগের মাধ্যমে তুলে ধরেন সমরজিৎ ও রাজের বুটিকের কালেকশন। এছাড়াও মিস বিউটিফুল ফেসের পুরস্কার পান স্নেহা বিশ্বাস, সুন্দর হাসি পুরস্কারটি গ্রহণ করেন অঙ্কিতা দে, সেবা ট্যালেন্টে পুরস্কার পান শ্রীরিদ্ধা দত্ত, কনফিডেন্স এর জন্য নির্বাচিত হন রাধারানী মাহালী। ছোটবেলা থেকে নিজের রূপচর্চা করার উপর একটি আলাদাই টান পড়ে গেছিল। এবং সময়ের সাথে সাথে সেটি প্রয়োগ করে বহু জাতীয় স্তরে ছোটে নিজেকে তুলে ধরেছিলেন দর্শকদের সামনে এবং এই অনুষ্ঠানে এসে তার সেই স্বপ্ন সত্যি হলো যখন মিস গর্জাস এম পুরস্কার জিতে নিলেন পায়েল পাত্র। এছাড়া মিস বিউটিফুল হেয়ার এর পুরস্কার গ্রহণ করেন রিপ্ত‌‌‌‌ দে, মিস পার্সোনালিটি মধ্যে সেবা হন অনুষ্কা ঘোষ চৌধুরী ও মিস এলিগেন্স হিসেবে নির্বাচিত হন তনুশ্রী এবং টাইমলেস বিউটি হিসেবে নির্বাচিত হন অনন্যা।
মিসেস তৃধা হিসেবে নির্বাচিত হন নাসরিন পারভিন এবং দ্বিতীয় তৃতীয় স্থান অর্জন করেন কাজল সিংহা যিনি মিসেস গর্জিয়াস হিসেবেও পুরস্কার লাভ করেন ও অর্পিতা মুখার্জি যিনি মিসেস টাইমলেস বিউটির পুরস্কার পান। এছাড়াও মিসেস সুন্দর মুখ হিসাবে নির্বাচিত হন মঠ মধুস্মিতা সরকার, সুন্দর হাসির জন্য পুরস্কার লাভ করেন নন্দিতা সাহা, সেরা চোখে পুরস্কার গ্রহণ করেন কাকলি সাহু, মিসেস ফটোজেনিক হিসেবে পুরস্কার পান মনিমালা মান্ডি, কনফিডেন্স এর জন্য পুরস্কার পান পম্পা ও পার্সোনালিটি জন্য সেবা হিসেবে নির্বাচিত হন চৈতালি বিশ্বাস।
অনুষ্ঠানটি দেখতে আসা দর্ষিকদের অনুষ্ঠানের আয়োজন এবং পরিবেশ দেখে কুর্নিশ জানান। সংক্ষেপে এটি দর্শক হিসেবে আসা প্রত্যেকের হৃদয় ও আত্মাকে স্পর্শ করে। আরও দেখা গেল যে দর্শকদের মধ্যে সুমি রায় এসেছিলেন জলপাইগুড়ি থেকে অনুষ্ঠানটি দেখতে এবং এখানে উপস্থিত মডেলদের পরিবেশনা দেখে সত্যিই অভিভূত হয়েছিলেন এবং মডেলদের পাশাপাশি ডিরেক্টর শ্রীমতি শ্রাবণী দে এবং গ্ল্যামহিপের প্রতিষ্ঠাতা জ্যোতিশ্রী দে এবং তার বোন পূর্বশ্রী দেকে অভিনন্দন জানিন এত ভালো একটি শো উপহার দেবার জন্য। তিনি ব্যক্তিগতভাবে তাদের আশীর্বাদ করেছেন এবং বলেছেন যে তিনি পরের বার এই অনুষ্ঠানে এই অংশগ্রহণ করতে আগ্রহী।

ছবি:- হিমাদ্রি বাগ।