শিক্ষা রত্ন’ সম্মানে সম্মানিত হলেন রক্তিম মুখার্জী

মহম্মদ শাহজাহান আনসারী,বাঁকুড়াঃ রাজ্য সরকারের তরফে চলতি বছরে ‘শিক্ষা রত্ন’ সম্মানে সম্মানিত হলেন ১৮৪০ সালে প্রতিষ্ঠিত জেলার অন্যতম প্রথম শারীর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বাঁকুড়া জেলা স্কুলের ইংরাজী বিভাগের শিক্ষক রক্তিম মুখার্জী। কলকাতায় এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর হাতে এই সম্মাণ তুলে দেন। আদিবাড়ি বর্ধমানের গুসকরায় হলেও ঝাড়খণ্ডের মাইথনে জন্ম রক্তিম মুখার্জীর। বাবা ডিভিসি-র পাঞ্চেতের একটি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। ছোটো থেকেই অত্যন্ত মেধাবী রক্তিম মুখার্জী মাইথনের আই.সি.এস.সি-র ইংরাজী মাধ্যম ডি.নোবিলি থেকে পড়াশুনার পাঠ শেষ করে নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনে ভর্তি হন। আরও পরে বিশ্বভারতী বিশ্বভারতী বিদ্যালয় থেকে পি.এইচ.ডি করেন তিনি। ২০০৪ সালের মার্চ মাসে জেলা স্কুলের শিক্ষক হিসেবে কাজে যোগ দেওয়ার পর থেকেই ‘ছাত্র দরদী’ হিসেবে ব্যাপক জনপ্রিয়তা তৈরী হয়। গ্রামের বাড়িতে বাবা-মা থাকলেও বর্তমানে বর্তমানে কর্মসূত্রে শহরের প্রতাপবাগানের কোয়ার্টারে স্ত্রী ও দশম শ্রেণীর পড়ুয়া একমাত্র সন্তানকে নিয়ে থাকছেন তিনি। ‘শিক্ষারত্ন’ সম্মানে সম্মানে সম্মানিত শিক্ষক রক্তিম মুখার্জী বলেন, ‘আমি সত্যিই আপ্লুত। এই সম্মান প্রাপ্তির পর তাঁর দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল বলে তিনি জানান। শিক্ষক রক্তিম মুখার্জীর স্ত্রী বর্ণালী মুখার্জী বলেন, আজ আমরা ভাষা হীন। উনি সব সময় ছাত্রদের প্রথম প্রাধ্যান্য দিয়ে এসেছেন। আর আজকের এই দিনটা সত্যিই আনন্দের। সব ছাত্র ছাত্রীই প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে উঠুক সেটাই তিনিও চাইছেন বলে জানান।

শিক্ষা রত্ন’ সম্মানে সম্মানিত হলেন রক্তিম মুখার্জী

মহম্মদ শাহজাহান আনসারী,বাঁকুড়াঃ রাজ্য সরকারের তরফে চলতি বছরে ‘শিক্ষা রত্ন’ সম্মানে সম্মানিত হলেন ১৮৪০ সালে প্রতিষ্ঠিত জেলার অন্যতম প্রথম শারীর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বাঁকুড়া জেলা স্কুলের ইংরাজী বিভাগের শিক্ষক রক্তিম মুখার্জী। কলকাতায় এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর হাতে এই সম্মাণ তুলে দেন। আদিবাড়ি বর্ধমানের গুসকরায় হলেও ঝাড়খণ্ডের মাইথনে জন্ম রক্তিম মুখার্জীর। বাবা ডিভিসি-র পাঞ্চেতের একটি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। ছোটো থেকেই অত্যন্ত মেধাবী রক্তিম মুখার্জী মাইথনের আই.সি.এস.সি-র ইংরাজী মাধ্যম ডি.নোবিলি থেকে পড়াশুনার পাঠ শেষ করে নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনে ভর্তি হন। আরও পরে বিশ্বভারতী বিশ্বভারতী বিদ্যালয় থেকে পি.এইচ.ডি করেন তিনি। ২০০৪ সালের মার্চ মাসে জেলা স্কুলের শিক্ষক হিসেবে কাজে যোগ দেওয়ার পর থেকেই ‘ছাত্র দরদী’ হিসেবে ব্যাপক জনপ্রিয়তা তৈরী হয়। গ্রামের বাড়িতে বাবা-মা থাকলেও বর্তমানে বর্তমানে কর্মসূত্রে শহরের প্রতাপবাগানের কোয়ার্টারে স্ত্রী ও দশম শ্রেণীর পড়ুয়া একমাত্র সন্তানকে নিয়ে থাকছেন তিনি। ‘শিক্ষারত্ন’ সম্মানে সম্মানে সম্মানিত শিক্ষক রক্তিম মুখার্জী বলেন, ‘আমি সত্যিই আপ্লুত। এই সম্মান প্রাপ্তির পর তাঁর দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল বলে তিনি জানান। শিক্ষক রক্তিম মুখার্জীর স্ত্রী বর্ণালী মুখার্জী বলেন, আজ আমরা ভাষা হীন। উনি সব সময় ছাত্রদের প্রথম প্রাধ্যান্য দিয়ে এসেছেন। আর আজকের এই দিনটা সত্যিই আনন্দের। সব ছাত্র ছাত্রীই প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে উঠুক সেটাই তিনিও চাইছেন বলে জানান।