তৃণমূলের ছাত্র সমাবেশে ২৮শে আগষ্টের মঞ্চ দাঁপালো বাঁকুড়ার মেঠো ছেলে আতাউল

মোহাম্মদ শাজাহান আনসারী,বাঁকুড়া:- রাজনৈতিক জ্ঞান অর্জনের প্রধান সময় হিসেবে ছাত্র জীবনকেই গণ্য করা হয়। ছাত্র জীবন থেকে রাজনীতিতে পদার্পণ করে পশ্চিমবাংলার অনেক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বই স্থান পেয়েছেন মন্ত্রী মহলে। এমনকি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও ছাত্র জীবন থেকেই রাজনীতিতে নিজের জীবনকে সমর্পন করেছিলেন।

প্রত্যেক বছর ২৮শে আগস্ট দিনটি তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবস হিসেবে পালন করা হয়। সেই উপলক্ষে গান্ধী মূর্তির পাদদেশে বিশাল ছাত্র সমাবেশের আয়োজন করা হয় তৃণমূল ছাত্র পরিষদের তরফ থেকে। এই বছর অর্থাৎ ২০২৫ এর ২৮শে আগস্ট দেখা গেল এক অন্যরকম দৃশ্য। প্রত্যন্ত গ্রামের মেঠো ছেলে ছাত্রনেতা আতাউল সুযোগ পেয়েছিল মঞ্চে নিজের বক্তব্যকে তুলে ধরার। আর তাতেই কিস্তিমাত! তার সাবলীল বক্তব্য মন জয় করে ফেলেছে পশ্চিমবাংলার রাজনৈতিক ব্যাক্তিবর্গদের।ইন্দাস মহাবিদ্যালয়ের প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক আতাউল হক এক প্রত্যন্ত গ্রামের ছেলে। এই বছর তার সুযোগ হয়েছিল মঞ্চে ক্ষণিকের জন্য তার বক্তব্য পেশ করার। বাংলার স্বাধীনতা সংগ্রাম, বাংলাকে ভাঙার চক্রান্ত আর মানুষের মর্যাদার প্রশ্নে তাঁর বক্তব্য ছিল স্পষ্ট ও দৃপ্ত। আতাউলের এই গর্জন শুধু সমাবেশকে উজ্জ্বল করেনি, পাশাপাশি ইন্দাস ব্লকের নামও গর্বে ভরিয়ে তুলেছে।

এদিন ইন্দাস ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের তরফ থেকে তার এই মন জয় করা বক্তব্যের জন্য তাকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। একাধিক রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে সংবর্ধিত হয়ে বেজায় আপ্লুত ছাত্রনেতা আতাউল।

ইন্দাস ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি তথা প্রাক্তন ছাত্রনেতা শেখ হামিদ জানান, এটা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেই সম্ভব এক প্রত্যন্ত গ্রামের ছেলেকে রাজ্য স্তরের একটা মঞ্চতে বক্তব্য পেশ করার সুযোগ করে দেওয়া। এর আগে কোন রাজনৈতিক দলের এরকম দৃষ্টান্ত নেই।

তৃণমূলের ছাত্র সমাবেশে ২৮শে আগষ্টের মঞ্চ দাঁপালো বাঁকুড়ার মেঠো ছেলে আতাউল

মোহাম্মদ শাজাহান আনসারী,বাঁকুড়া:- রাজনৈতিক জ্ঞান অর্জনের প্রধান সময় হিসেবে ছাত্র জীবনকেই গণ্য করা হয়। ছাত্র জীবন থেকে রাজনীতিতে পদার্পণ করে পশ্চিমবাংলার অনেক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বই স্থান পেয়েছেন মন্ত্রী মহলে। এমনকি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও ছাত্র জীবন থেকেই রাজনীতিতে নিজের জীবনকে সমর্পন করেছিলেন।

প্রত্যেক বছর ২৮শে আগস্ট দিনটি তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবস হিসেবে পালন করা হয়। সেই উপলক্ষে গান্ধী মূর্তির পাদদেশে বিশাল ছাত্র সমাবেশের আয়োজন করা হয় তৃণমূল ছাত্র পরিষদের তরফ থেকে। এই বছর অর্থাৎ ২০২৫ এর ২৮শে আগস্ট দেখা গেল এক অন্যরকম দৃশ্য। প্রত্যন্ত গ্রামের মেঠো ছেলে ছাত্রনেতা আতাউল সুযোগ পেয়েছিল মঞ্চে নিজের বক্তব্যকে তুলে ধরার। আর তাতেই কিস্তিমাত! তার সাবলীল বক্তব্য মন জয় করে ফেলেছে পশ্চিমবাংলার রাজনৈতিক ব্যাক্তিবর্গদের।ইন্দাস মহাবিদ্যালয়ের প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক আতাউল হক এক প্রত্যন্ত গ্রামের ছেলে। এই বছর তার সুযোগ হয়েছিল মঞ্চে ক্ষণিকের জন্য তার বক্তব্য পেশ করার। বাংলার স্বাধীনতা সংগ্রাম, বাংলাকে ভাঙার চক্রান্ত আর মানুষের মর্যাদার প্রশ্নে তাঁর বক্তব্য ছিল স্পষ্ট ও দৃপ্ত। আতাউলের এই গর্জন শুধু সমাবেশকে উজ্জ্বল করেনি, পাশাপাশি ইন্দাস ব্লকের নামও গর্বে ভরিয়ে তুলেছে।

এদিন ইন্দাস ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের তরফ থেকে তার এই মন জয় করা বক্তব্যের জন্য তাকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। একাধিক রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে সংবর্ধিত হয়ে বেজায় আপ্লুত ছাত্রনেতা আতাউল।

ইন্দাস ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি তথা প্রাক্তন ছাত্রনেতা শেখ হামিদ জানান, এটা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেই সম্ভব এক প্রত্যন্ত গ্রামের ছেলেকে রাজ্য স্তরের একটা মঞ্চতে বক্তব্য পেশ করার সুযোগ করে দেওয়া। এর আগে কোন রাজনৈতিক দলের এরকম দৃষ্টান্ত নেই।