ফের মাওবাদী নামাঙ্কিত পোস্টার উদ্ধার বাঁকুড়ার পাঁচমুড়ায়

মহম্মদ শাহজাহান আনসারী, বাঁকুড়া: বাঁকুড়ার তালডাংরা থানার রুকনি খালের পর এবার ওই থানারই পাঁচমুড়া কলেজ মোড় এলাকায় মাওবাদী নামাঙ্কিত পোস্টার উদ্ধার হল। আজ সকালে এলাকায় একটি বিদ্যুতের খুঁটিতে সাদা কাগজে লাল কালিতে লেখা একই বয়ানের একটি পোস্টার দেখতে পান স্থানীয়রা। এদিকে ওই পোস্টারের মাধ্যমে আজ বাংলা বন্ধের ডাক দেওয়া হলেও বন্ধের কোনো প্রভাবই পড়েনি এলাকায়। এলাকায় জনজীবন একেবারে স্বাভাবিক রয়েছে।

গতকাল স্বাধীনতা দিবসের সকালে বাঁকুড়ার তালডাংরা থানার রুকনি খালের কাছে বিদ্যুতের খুঁটিতে সাঁটানো একটি মাওবাদী পোস্টার দেখতে পান স্থানীয়রা। পোস্টারে মাওবাদী নেতা কিষেনজি ও সিধর মৃত্যুর বদলার পাশাপাশি মাও নেতা প্রশান্ত বোস ও বিকাশের মুক্তির দাবি জানানো হয়। এর পাশাপাশি আদিবাসীদের পাট্টা দেওয়া এবং ১৬ আগষ্ট বাংলা বন্ধের ডাক দেওয়া হয় পোস্টারে। ১৬ আগষ্ট বাংলা বন্ধ না মানলে মৃত্যুদন্ডের হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয় পোস্টারে। গতকাল এই পোস্টার উদ্ধারের ২৪ ঘন্টা কাটতে না কাটতে আজ তালডাংরা থানারই পাঁচমুড়া কলেজ মোড় এলাকাতেও একই হাতের লেখা ও বয়ানের অপর একটি পোস্টার বিদ্যুতের খুঁটিতে সাঁটানো অবস্থায় দেখতে পান স্থানীয়রা। পরে পুলিশ খবর পেয়ে ওই পোস্টার ছিঁড়ে দেয়। এদিকে মাওবাদীদের নামাঙ্কিত পোস্টারে আজ বাংলা বন্ধের ডাক দেওয়া হলেও তার কোনো প্রভাবই পড়েনি এলাকায়। বাঁকুড়ার তালডাংরা থানা এলাকা সহ জেলার সর্বত্রই বাস চলাচল যেমন স্বাভাবিক রয়েছে তেমনই জনজীবনও রয়েছে একেবারে স্বাভাবিক। প্রাথমিকভাবে পুলিশের অনুমান এই পোস্টারগুলির সঙ্গে মাওবাদীদের কোনো সম্পর্ক নেই। পুলিশের একাংশের দাবি স্থানীয় কেউ বা কারা এলাকায় বিভ্রান্তি ছড়াতে এই পোস্টার দিয়েছে।

ফের মাওবাদী নামাঙ্কিত পোস্টার উদ্ধার বাঁকুড়ার পাঁচমুড়ায়

মহম্মদ শাহজাহান আনসারী, বাঁকুড়া: বাঁকুড়ার তালডাংরা থানার রুকনি খালের পর এবার ওই থানারই পাঁচমুড়া কলেজ মোড় এলাকায় মাওবাদী নামাঙ্কিত পোস্টার উদ্ধার হল। আজ সকালে এলাকায় একটি বিদ্যুতের খুঁটিতে সাদা কাগজে লাল কালিতে লেখা একই বয়ানের একটি পোস্টার দেখতে পান স্থানীয়রা। এদিকে ওই পোস্টারের মাধ্যমে আজ বাংলা বন্ধের ডাক দেওয়া হলেও বন্ধের কোনো প্রভাবই পড়েনি এলাকায়। এলাকায় জনজীবন একেবারে স্বাভাবিক রয়েছে।

গতকাল স্বাধীনতা দিবসের সকালে বাঁকুড়ার তালডাংরা থানার রুকনি খালের কাছে বিদ্যুতের খুঁটিতে সাঁটানো একটি মাওবাদী পোস্টার দেখতে পান স্থানীয়রা। পোস্টারে মাওবাদী নেতা কিষেনজি ও সিধর মৃত্যুর বদলার পাশাপাশি মাও নেতা প্রশান্ত বোস ও বিকাশের মুক্তির দাবি জানানো হয়। এর পাশাপাশি আদিবাসীদের পাট্টা দেওয়া এবং ১৬ আগষ্ট বাংলা বন্ধের ডাক দেওয়া হয় পোস্টারে। ১৬ আগষ্ট বাংলা বন্ধ না মানলে মৃত্যুদন্ডের হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয় পোস্টারে। গতকাল এই পোস্টার উদ্ধারের ২৪ ঘন্টা কাটতে না কাটতে আজ তালডাংরা থানারই পাঁচমুড়া কলেজ মোড় এলাকাতেও একই হাতের লেখা ও বয়ানের অপর একটি পোস্টার বিদ্যুতের খুঁটিতে সাঁটানো অবস্থায় দেখতে পান স্থানীয়রা। পরে পুলিশ খবর পেয়ে ওই পোস্টার ছিঁড়ে দেয়। এদিকে মাওবাদীদের নামাঙ্কিত পোস্টারে আজ বাংলা বন্ধের ডাক দেওয়া হলেও তার কোনো প্রভাবই পড়েনি এলাকায়। বাঁকুড়ার তালডাংরা থানা এলাকা সহ জেলার সর্বত্রই বাস চলাচল যেমন স্বাভাবিক রয়েছে তেমনই জনজীবনও রয়েছে একেবারে স্বাভাবিক। প্রাথমিকভাবে পুলিশের অনুমান এই পোস্টারগুলির সঙ্গে মাওবাদীদের কোনো সম্পর্ক নেই। পুলিশের একাংশের দাবি স্থানীয় কেউ বা কারা এলাকায় বিভ্রান্তি ছড়াতে এই পোস্টার দিয়েছে।