বাঁকুড়া রেলস্টেশনে আরপিএফ বিশেষ তল্লাশি অভিযান

মহম্মদ শাহজাহান আনসারী, বাঁকুড়া:– গত ১০ তারিখ দিল্লির লালকেল্লার কাছে আকস্মিক বিস্ফোরণে কয়েকজনের মৃত্যু ও আহত হওয়ার পাশাপাশি আগুন ধরে যায় একাধিক গাড়িতে। ওই ঘটনার পরে গোটা দেশে কড়া নজরদারি ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার হয়েছে। একই তালিকায় রয়েছে পশ্চিমবঙ্গও। তারই অংশ হিসেবে বুধবার বাঁকুড়া রেলস্টেশনে আরপিএফ বিশেষ তল্লাশি অভিযান চালায়। এদিন সকালে স্টেশন চত্বরে পার্কিং করা গাড়ি, স্টেশনের প্রবেশ ও প্রস্থান পথ এবং ট্রেনের ভিতরে চেকিং করা হয়। মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে যাত্রীদের ব্যাগ, কার্টুন এবং অন্যান্য জিনিসপত্র পরীক্ষা করা হয়। যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে তাঁদের আশ্বস্তও করেন আরপিএফ কর্মীরা।

আরপিএফ আধিকারিক তপন কুমার রায় জানান, সাম্প্রতিক দিল্লি বিস্ফোরণের ঘটনার পরে বহু যাত্রী আতঙ্কিত। তাই যাত্রীদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বাড়ানোই তাঁদের মূল লক্ষ্য। তিনি বলেন, আমাদের উদ্দেশ্য যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং কোন নাশকতামূলক কাজ যাতে না ঘটে তা প্রতিরোধ করা। সবাই যদি সতর্ক থাকি, তাহলে নাশকতা এড়ানো সম্ভব। তিনি আরও জানান, আরপিএফ, জিআরপি এবং পুলিশ একসঙ্গে কাজ করছে। স্টেশনের বিভিন্ন স্টাফদের সঙ্গেও কথা বলে জরুরি ফোন নম্বর শেয়ার করা হয়েছে, যাতে সন্দেহজনক কিছু দেখলে সঙ্গে সঙ্গে আরপিএফ কর্মীদের জানানো যায়। পার্কিং জোন ও ট্রেনে বাড়তি নজরদারি রাখা হচ্ছে এবং তথ্য সংগ্রহের জন্য সোর্স বিল্ড-আপও চলছে।

আরপিএফ-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই ধরনের তল্লাশি অভিযান নিয়মিত চালানো হবে। যাত্রীদের সহযোগিতা পেলেই যেকোনো ঘটনার আগেই তা আটকানো সম্ভব।

বাঁকুড়া রেলস্টেশনে আরপিএফ বিশেষ তল্লাশি অভিযান

মহম্মদ শাহজাহান আনসারী, বাঁকুড়া:– গত ১০ তারিখ দিল্লির লালকেল্লার কাছে আকস্মিক বিস্ফোরণে কয়েকজনের মৃত্যু ও আহত হওয়ার পাশাপাশি আগুন ধরে যায় একাধিক গাড়িতে। ওই ঘটনার পরে গোটা দেশে কড়া নজরদারি ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার হয়েছে। একই তালিকায় রয়েছে পশ্চিমবঙ্গও। তারই অংশ হিসেবে বুধবার বাঁকুড়া রেলস্টেশনে আরপিএফ বিশেষ তল্লাশি অভিযান চালায়। এদিন সকালে স্টেশন চত্বরে পার্কিং করা গাড়ি, স্টেশনের প্রবেশ ও প্রস্থান পথ এবং ট্রেনের ভিতরে চেকিং করা হয়। মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে যাত্রীদের ব্যাগ, কার্টুন এবং অন্যান্য জিনিসপত্র পরীক্ষা করা হয়। যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে তাঁদের আশ্বস্তও করেন আরপিএফ কর্মীরা।

আরপিএফ আধিকারিক তপন কুমার রায় জানান, সাম্প্রতিক দিল্লি বিস্ফোরণের ঘটনার পরে বহু যাত্রী আতঙ্কিত। তাই যাত্রীদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বাড়ানোই তাঁদের মূল লক্ষ্য। তিনি বলেন, আমাদের উদ্দেশ্য যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং কোন নাশকতামূলক কাজ যাতে না ঘটে তা প্রতিরোধ করা। সবাই যদি সতর্ক থাকি, তাহলে নাশকতা এড়ানো সম্ভব। তিনি আরও জানান, আরপিএফ, জিআরপি এবং পুলিশ একসঙ্গে কাজ করছে। স্টেশনের বিভিন্ন স্টাফদের সঙ্গেও কথা বলে জরুরি ফোন নম্বর শেয়ার করা হয়েছে, যাতে সন্দেহজনক কিছু দেখলে সঙ্গে সঙ্গে আরপিএফ কর্মীদের জানানো যায়। পার্কিং জোন ও ট্রেনে বাড়তি নজরদারি রাখা হচ্ছে এবং তথ্য সংগ্রহের জন্য সোর্স বিল্ড-আপও চলছে।

আরপিএফ-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই ধরনের তল্লাশি অভিযান নিয়মিত চালানো হবে। যাত্রীদের সহযোগিতা পেলেই যেকোনো ঘটনার আগেই তা আটকানো সম্ভব।