প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিপদগ্রস্থ এলাকার ছাত্র-ছাত্রীদের মানসিক শক্তি যোগাতেও উদ্যোগ গ্রহণ করলেন পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির জলপাইগুড়ি জেলার নেতা কর্মীরা

নিজস্ব প্রতিনিধি, জলপাইগুড়ি: শুক্রবার নাগরাকাটা ব্লকের প্রত্যন্ত এলাকা টন্ডু ও বামনডাঙ্গা মডেল ভিলেজে পৌঁছে যান সংগঠনের জলপাইগুড়ি জেলা এবং নাগরাকাটা ও মেটেলি ব্লকের নেতা কর্মীরা।সাথে ছিলেন সংগঠনের রাজ্য নেতৃত্ব পলাশ সাধুখাঁ সহ অন্যান্যরা।প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে নাগরাকাটা ব্লকের এই দুটি এলাকাতেই ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সবচেয়ে বেশি। সংগঠনের জলপাইগুড়ি জেলার শিক্ষক নেতা স্বপন বসাক বলেন ভয়ংকর এই প্রাকৃতিক বিপর্যয় এবং ধ্বংসলীলার বিরূপ প্রভাব শিশুমনে পড়বে– এটাই স্বাভাবিক।

তাই কোমলমতি শিশুদের এই মনস্তাত্ত্বিক বিষয়টির কথা ভেবে তাঁদের স্বাভাবিক ছন্দে ফেরাতেই বেশ কিছু শিখন সামগ্রী–খাতা, কলম, রং পেন্সিল এবং দুধের প্যাকেট ও ক্যাটবেরি চকলেট তাঁদের হাতে তুলে দিয়ে উৎসাহ প্রদান এবং প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের ধ্বংসলীলার হৃদয়বিদারক দৃশ্যপট থেকে তাঁদের মনকে ঘুরিয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন গল্পগুজব ও উৎসাহ মূলক আলোচনা করা হয়। তার পাশাপাশি এই দুই এলাকার দুই শতাধিক পরিবারের হাতে শুকনো খাবার, পানীয় জল, মোমবাতি, দেশলাই প্রভৃতি সামগ্রী তুলে দেওয়া হয়। এদিন উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় বিদ্যালয়ের শিক্ষক লক্ষী সাউ, শিক্ষক নেতা তথা কাউন্সিলর গোবিন্দ পাল, অশোক বিশ্বকর্মা,সচীন দার্নাল,ধীরাজ সিং, অনিরুদ্ধ রায়, সিদ্ধার্থ দত্ত, মানস চক্রবর্তী,রাজেশ খেশ, দীপাঞ্জন দত্ত প্রমুখ।

প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিপদগ্রস্থ এলাকার ছাত্র-ছাত্রীদের মানসিক শক্তি যোগাতেও উদ্যোগ গ্রহণ করলেন পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির জলপাইগুড়ি জেলার নেতা কর্মীরা

নিজস্ব প্রতিনিধি, জলপাইগুড়ি: শুক্রবার নাগরাকাটা ব্লকের প্রত্যন্ত এলাকা টন্ডু ও বামনডাঙ্গা মডেল ভিলেজে পৌঁছে যান সংগঠনের জলপাইগুড়ি জেলা এবং নাগরাকাটা ও মেটেলি ব্লকের নেতা কর্মীরা।সাথে ছিলেন সংগঠনের রাজ্য নেতৃত্ব পলাশ সাধুখাঁ সহ অন্যান্যরা।প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে নাগরাকাটা ব্লকের এই দুটি এলাকাতেই ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সবচেয়ে বেশি। সংগঠনের জলপাইগুড়ি জেলার শিক্ষক নেতা স্বপন বসাক বলেন ভয়ংকর এই প্রাকৃতিক বিপর্যয় এবং ধ্বংসলীলার বিরূপ প্রভাব শিশুমনে পড়বে– এটাই স্বাভাবিক।

তাই কোমলমতি শিশুদের এই মনস্তাত্ত্বিক বিষয়টির কথা ভেবে তাঁদের স্বাভাবিক ছন্দে ফেরাতেই বেশ কিছু শিখন সামগ্রী–খাতা, কলম, রং পেন্সিল এবং দুধের প্যাকেট ও ক্যাটবেরি চকলেট তাঁদের হাতে তুলে দিয়ে উৎসাহ প্রদান এবং প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের ধ্বংসলীলার হৃদয়বিদারক দৃশ্যপট থেকে তাঁদের মনকে ঘুরিয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন গল্পগুজব ও উৎসাহ মূলক আলোচনা করা হয়। তার পাশাপাশি এই দুই এলাকার দুই শতাধিক পরিবারের হাতে শুকনো খাবার, পানীয় জল, মোমবাতি, দেশলাই প্রভৃতি সামগ্রী তুলে দেওয়া হয়। এদিন উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় বিদ্যালয়ের শিক্ষক লক্ষী সাউ, শিক্ষক নেতা তথা কাউন্সিলর গোবিন্দ পাল, অশোক বিশ্বকর্মা,সচীন দার্নাল,ধীরাজ সিং, অনিরুদ্ধ রায়, সিদ্ধার্থ দত্ত, মানস চক্রবর্তী,রাজেশ খেশ, দীপাঞ্জন দত্ত প্রমুখ।