জাতীয় পুষ্টি মাসে বাঁকুড়ায় বিশেষ কর্মশালা

মহম্মদ শাহজাহান আনসারী, বাঁকুড়া: জাতীয় পুষ্টি মাস উদ্‌যাপন উপলক্ষে আজ বাঁকুড়ার কান্যাশ্রী ভবনে এক বিশেষ কর্মশালার আয়োজন করা হয়। এই কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন জেলা ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেক্টর, ডিপিও-আইসিডিএস বাঁকুড়া, জেলার ২৩টি আইসিডিএস প্রকল্পের প্রতিনিধিরা, প্রত্যেক প্রকল্প থেকে দুইজন করে সুপারভাইজার এবং CINI-র প্রতিনিধিরা।কর্মশালায় মূলত মাতৃ ও শিশু পুষ্টি, বিএমআই (BMI) পরিমাপ ও তার ভিত্তিতে সুষম খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলা, এবং পরিবারের জন্য রান্নাঘর বাগান প্রচারের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়।জানা যায়, ‘রুরাল হেলথ অ্যান্ড নিউট্রিশন’ নামে একটি বিশেষ প্রকল্পের আওতায় বর্তমানে বাঁকুড়ার ইন্দপুর, হিরবাঁধ ও রানিবাঁধ ব্লকে কার্যক্রম চলছে। এই প্রকল্পে বিশেষভাবে নজর দেওয়া হচ্ছে গর্ভবতী মা, দু’বছরের নিচের শিশু, পাঁচ বছরের নিচের শিশু, কিশোর-কিশোরী এবং ৩০ বছরের ঊর্ধ্বে এনসিডি আক্রান্ত জনগোষ্ঠীর ওপর।কর্মশালায় বক্তারা পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে সময়মতো স্বাস্থ্য ও পুষ্টির দিকে গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান জানান। তাদের মতে, এর মাধ্যমে একটি সুস্থ ও সুন্দর জীবন গড়ে তোলা সম্ভব।সংস্থার তরফে শৌগত পাত্র বলেন, “এই কর্মসূচির মূল লক্ষ্য মা ও শিশুর সঠিক পুষ্টি নিশ্চিত করা। এক্সক্লুসিভ ব্রেস্টফিডিং থেকে শুরু করে কমপ্লিমেন্টারি ফিডিং পর্যন্ত সব দিক নিয়েই আজকের আলোচনা হয়েছে। গ্রামীণ পরিবারগুলোর অনেক সময় দামি ফল ও সবজি কেনার সামর্থ্য থাকে না। তাই কিচেন গার্ডেন গড়ে তুলে বাড়িতেই সবজি উৎপাদন করলে তা মা ও শিশুর সুষম পুষ্টি নিশ্চিত করতে পারে। পরিবারের প্রত্যেকের সুস্থতা নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য।”দিনব্যাপী এই কর্মশালায় উপস্থিত অংশগ্রহণকারীরা নানা অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেন এবং পুষ্টি বিষয়ে সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়ার অঙ্গীকার করেন।

জাতীয় পুষ্টি মাসে বাঁকুড়ায় বিশেষ কর্মশালা

মহম্মদ শাহজাহান আনসারী, বাঁকুড়া: জাতীয় পুষ্টি মাস উদ্‌যাপন উপলক্ষে আজ বাঁকুড়ার কান্যাশ্রী ভবনে এক বিশেষ কর্মশালার আয়োজন করা হয়। এই কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন জেলা ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেক্টর, ডিপিও-আইসিডিএস বাঁকুড়া, জেলার ২৩টি আইসিডিএস প্রকল্পের প্রতিনিধিরা, প্রত্যেক প্রকল্প থেকে দুইজন করে সুপারভাইজার এবং CINI-র প্রতিনিধিরা।কর্মশালায় মূলত মাতৃ ও শিশু পুষ্টি, বিএমআই (BMI) পরিমাপ ও তার ভিত্তিতে সুষম খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলা, এবং পরিবারের জন্য রান্নাঘর বাগান প্রচারের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়।জানা যায়, ‘রুরাল হেলথ অ্যান্ড নিউট্রিশন’ নামে একটি বিশেষ প্রকল্পের আওতায় বর্তমানে বাঁকুড়ার ইন্দপুর, হিরবাঁধ ও রানিবাঁধ ব্লকে কার্যক্রম চলছে। এই প্রকল্পে বিশেষভাবে নজর দেওয়া হচ্ছে গর্ভবতী মা, দু’বছরের নিচের শিশু, পাঁচ বছরের নিচের শিশু, কিশোর-কিশোরী এবং ৩০ বছরের ঊর্ধ্বে এনসিডি আক্রান্ত জনগোষ্ঠীর ওপর।কর্মশালায় বক্তারা পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে সময়মতো স্বাস্থ্য ও পুষ্টির দিকে গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান জানান। তাদের মতে, এর মাধ্যমে একটি সুস্থ ও সুন্দর জীবন গড়ে তোলা সম্ভব।সংস্থার তরফে শৌগত পাত্র বলেন, “এই কর্মসূচির মূল লক্ষ্য মা ও শিশুর সঠিক পুষ্টি নিশ্চিত করা। এক্সক্লুসিভ ব্রেস্টফিডিং থেকে শুরু করে কমপ্লিমেন্টারি ফিডিং পর্যন্ত সব দিক নিয়েই আজকের আলোচনা হয়েছে। গ্রামীণ পরিবারগুলোর অনেক সময় দামি ফল ও সবজি কেনার সামর্থ্য থাকে না। তাই কিচেন গার্ডেন গড়ে তুলে বাড়িতেই সবজি উৎপাদন করলে তা মা ও শিশুর সুষম পুষ্টি নিশ্চিত করতে পারে। পরিবারের প্রত্যেকের সুস্থতা নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য।”দিনব্যাপী এই কর্মশালায় উপস্থিত অংশগ্রহণকারীরা নানা অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেন এবং পুষ্টি বিষয়ে সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়ার অঙ্গীকার করেন।