মহাপুজোর আগে বাঁকুড়ায় পুজো কমিটিগুলিকে অনুদান, উদ্বোধন গাইড ম্যাপও

মোহাম্মদ শাজাহান আনসারী, বাঁকুড়া: আর হাতে গোনা ক’টা দিন। শুরু হতে চলেছে মহাপুজোর উৎসব। তার আগেই পূর্ব ঘোষণা মতো বাঁকুড়া জেলা পুলিশের উদ্যোগে পুজো অনুদান প্রদানের অনুষ্ঠান হলো। সোমবার বাঁকুড়া শহরের রবীন্দ্রভবনে আয়োজিত ওই বিশেষ অনুষ্ঠানে জেলার ১,০২৬টি পুজো কমিটির প্রতিনিধিদের হাতে ১ লক্ষ ১০ হাজার টাকার চেক তুলে দেওয়া হয়।

একই মঞ্চ থেকে দুর্গাপুজোয় বাঁকুড়া ও বিষ্ণুপুর শহরে ভিড় সামলাতে পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে গাইড ম্যাপের উদ্বোধনও করা হয়।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাঁকুড়ার সাংসদ অরূপ চক্রবর্ত্তী, রাজ্যের খাদ্য প্রতিমন্ত্রী জ্যোৎস্না মাণ্ডি, জেলা পরিষদের সভাধিপতি অনুসুয়া রায়, জেলাশাসক সিয়াদ এন, পুলিশ সুপার বৈভব তিওয়ারী সহ জেলার বিভিন্ন জনপ্রতিনিধি।

বক্তব্য রাখতে গিয়ে পুলিশ সুপার বৈভব তিওয়ারী জানান, “আজ থেকেই জেলাজুড়ে পুজো অনুদানের চেক বিতরণের সূচনা হল। প্রতিটি থানার নির্দিষ্ট কিছু কমিটির প্রতিনিধিদের আজ ডাকা হয়েছিল। আগামী দু’এক দিনের মধ্যে বাকি কমিটিগুলির কাছেও চেক পৌঁছে যাবে। একই সঙ্গে পুজোর সময় মণ্ডপে দর্শনার্থীদের প্রবেশ ও প্রস্থান, গাড়ি পার্কিং, মেলা বসার জায়গা, পর্যাপ্ত স্বেচ্ছাসেবক রাখা— এই সমস্ত বিষয় নিয়ে পুজো কমিটিগুলির সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। মহিলাদের নিরাপত্তার বিষয়েও বিশেষ নজর থাকবে। লেডি কনস্টেবল, উইনার্স টিম ও সাদা পোশাকের পুলিশ মোতায়েন থাকবে। কোনো রকম সমস্যার খবর পাওয়া মাত্রই তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

এদিনের অনুষ্ঠানে জেলা শাসক সিয়াদ এন বলেন, “আমি তিন বছর কলকাতার পুজো দেখেছি। তবে বাঁকুড়ার পুজোর পরিবেশ একেবারেই আলাদা। এখানে পুজো মানে যেন গোটা জেলাজুড়ে এক বড় পারিবারিক উৎসব। এ ধরনের আবহ অন্য কোথাও দেখা যায় না। আপনাদের যেকোনো সমস্যায় সিভিল ও পুলিশ প্রশাসন পাশে থাকবে।

মহাপুজোর আগে বাঁকুড়ায় পুজো কমিটিগুলিকে অনুদান, উদ্বোধন গাইড ম্যাপও

মোহাম্মদ শাজাহান আনসারী, বাঁকুড়া: আর হাতে গোনা ক’টা দিন। শুরু হতে চলেছে মহাপুজোর উৎসব। তার আগেই পূর্ব ঘোষণা মতো বাঁকুড়া জেলা পুলিশের উদ্যোগে পুজো অনুদান প্রদানের অনুষ্ঠান হলো। সোমবার বাঁকুড়া শহরের রবীন্দ্রভবনে আয়োজিত ওই বিশেষ অনুষ্ঠানে জেলার ১,০২৬টি পুজো কমিটির প্রতিনিধিদের হাতে ১ লক্ষ ১০ হাজার টাকার চেক তুলে দেওয়া হয়।

একই মঞ্চ থেকে দুর্গাপুজোয় বাঁকুড়া ও বিষ্ণুপুর শহরে ভিড় সামলাতে পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে গাইড ম্যাপের উদ্বোধনও করা হয়।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাঁকুড়ার সাংসদ অরূপ চক্রবর্ত্তী, রাজ্যের খাদ্য প্রতিমন্ত্রী জ্যোৎস্না মাণ্ডি, জেলা পরিষদের সভাধিপতি অনুসুয়া রায়, জেলাশাসক সিয়াদ এন, পুলিশ সুপার বৈভব তিওয়ারী সহ জেলার বিভিন্ন জনপ্রতিনিধি।

বক্তব্য রাখতে গিয়ে পুলিশ সুপার বৈভব তিওয়ারী জানান, “আজ থেকেই জেলাজুড়ে পুজো অনুদানের চেক বিতরণের সূচনা হল। প্রতিটি থানার নির্দিষ্ট কিছু কমিটির প্রতিনিধিদের আজ ডাকা হয়েছিল। আগামী দু’এক দিনের মধ্যে বাকি কমিটিগুলির কাছেও চেক পৌঁছে যাবে। একই সঙ্গে পুজোর সময় মণ্ডপে দর্শনার্থীদের প্রবেশ ও প্রস্থান, গাড়ি পার্কিং, মেলা বসার জায়গা, পর্যাপ্ত স্বেচ্ছাসেবক রাখা— এই সমস্ত বিষয় নিয়ে পুজো কমিটিগুলির সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। মহিলাদের নিরাপত্তার বিষয়েও বিশেষ নজর থাকবে। লেডি কনস্টেবল, উইনার্স টিম ও সাদা পোশাকের পুলিশ মোতায়েন থাকবে। কোনো রকম সমস্যার খবর পাওয়া মাত্রই তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

এদিনের অনুষ্ঠানে জেলা শাসক সিয়াদ এন বলেন, “আমি তিন বছর কলকাতার পুজো দেখেছি। তবে বাঁকুড়ার পুজোর পরিবেশ একেবারেই আলাদা। এখানে পুজো মানে যেন গোটা জেলাজুড়ে এক বড় পারিবারিক উৎসব। এ ধরনের আবহ অন্য কোথাও দেখা যায় না। আপনাদের যেকোনো সমস্যায় সিভিল ও পুলিশ প্রশাসন পাশে থাকবে।