আইসিডিএস কেন্দ্রের খিঁচুড়িতে টিকটিকি

মোহাম্মদ শাহজাহান আনসারী, বাঁকুড়া: আইসিডিএস কেন্দ্রের রান্না করা খাবারে ফের মিললো টিকটিকি। ঘটনা বাঁকুড়ার সারেঙ্গা ব্লকের দামদি আইসিডিএস কেন্দ্রের। খাবারে টিকটিকি নজরে আসতেই তৎপর হয় আইসিডিএস কেন্দ্রের কর্মীরা। বিষক্রিয়ার আশঙ্কায় ওই আইসিডিএস কেন্দ্রের কয়েকজন শিশু সহ ৯ জন উপভোক্তাকে নিয়ে যাওয়া হয় রাইপুর গ্রামীণ হাসপাতালে।স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে সারেঙ্গা ব্লকের দামদি আইসিডিএস কেন্দ্র থেকে শিশু, প্রসুতি ও গর্ভবতী মিলিয়ে মোট ৫৫ জন প্রতিদিন রান্না করা খাবার সংগ্রহ করে বাড়িতে নিয়ে গিয়ে খায়। অন্যান্যদিনের মতো আজো স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শেডে রান্না বান্নার পর উপভোক্তাদের রান্না করা খিঁচুড়ি দেওয়া হয়। সেই খাবার বাড়িতে নিয়ে গিয়ে খাবার সময় এক মহিলার নজরে আসে থালার খিঁচুড়ির মধ্যে একটি ছোট টিকটিকির বাচ্চা মৃত অবস্থায় রয়েছে। বিষয়টি নজরে আসতেই ওই মহিলা তড়িঘড়ি বিষয়টি জানান আইসিডিএস কর্মীদের। আইসিডিএস কর্মীর দাবি ফোন পেতেই সমস্ত উপভোক্তাকে ফোন করে ওই খাবার খেতে নিষেধ করা হয়। কিন্তু ততক্ষণে কয়েকজন শিশু সহ মোট ৯ জন উপভোক্তা ও পরিবারের লোক ওই খাবার খেয়ে নেওয়ায় বিষক্রিয়ার আশঙ্কায় তড়িঘড়ি তাঁদের রাইপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এই ৯ জনের মধ্যে কারোরই তেমন শারিরিক সমস্যা দেখা না গেলেও আপাতত ২৪ ঘন্টা সেখানেই তাঁদের পর্যবেক্ষণে রাখা হবে বলে হাসপাতালের তরফে জানানো হয়েছে। আইসিডিএস কর্মী ও সহায়িকার দাবি ওই টিকটিকি রান্নার সময় খিঁচুড়িতে পড়ে যাওয়ার যেমন সম্ভাবনা রয়েছে তেমনই রান্না করা খাবার বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার পরেও তাতে টিকটিকিটি পড়ে থাকতে পারে। কীভাবে এই ঘটনা ঘটল তা খতিয়ে দেখা হবে বলে জানিয়েছে প্রশাসন।

আইসিডিএস কেন্দ্রের খিঁচুড়িতে টিকটিকি

মোহাম্মদ শাহজাহান আনসারী, বাঁকুড়া: আইসিডিএস কেন্দ্রের রান্না করা খাবারে ফের মিললো টিকটিকি। ঘটনা বাঁকুড়ার সারেঙ্গা ব্লকের দামদি আইসিডিএস কেন্দ্রের। খাবারে টিকটিকি নজরে আসতেই তৎপর হয় আইসিডিএস কেন্দ্রের কর্মীরা। বিষক্রিয়ার আশঙ্কায় ওই আইসিডিএস কেন্দ্রের কয়েকজন শিশু সহ ৯ জন উপভোক্তাকে নিয়ে যাওয়া হয় রাইপুর গ্রামীণ হাসপাতালে।স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে সারেঙ্গা ব্লকের দামদি আইসিডিএস কেন্দ্র থেকে শিশু, প্রসুতি ও গর্ভবতী মিলিয়ে মোট ৫৫ জন প্রতিদিন রান্না করা খাবার সংগ্রহ করে বাড়িতে নিয়ে গিয়ে খায়। অন্যান্যদিনের মতো আজো স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শেডে রান্না বান্নার পর উপভোক্তাদের রান্না করা খিঁচুড়ি দেওয়া হয়। সেই খাবার বাড়িতে নিয়ে গিয়ে খাবার সময় এক মহিলার নজরে আসে থালার খিঁচুড়ির মধ্যে একটি ছোট টিকটিকির বাচ্চা মৃত অবস্থায় রয়েছে। বিষয়টি নজরে আসতেই ওই মহিলা তড়িঘড়ি বিষয়টি জানান আইসিডিএস কর্মীদের। আইসিডিএস কর্মীর দাবি ফোন পেতেই সমস্ত উপভোক্তাকে ফোন করে ওই খাবার খেতে নিষেধ করা হয়। কিন্তু ততক্ষণে কয়েকজন শিশু সহ মোট ৯ জন উপভোক্তা ও পরিবারের লোক ওই খাবার খেয়ে নেওয়ায় বিষক্রিয়ার আশঙ্কায় তড়িঘড়ি তাঁদের রাইপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এই ৯ জনের মধ্যে কারোরই তেমন শারিরিক সমস্যা দেখা না গেলেও আপাতত ২৪ ঘন্টা সেখানেই তাঁদের পর্যবেক্ষণে রাখা হবে বলে হাসপাতালের তরফে জানানো হয়েছে। আইসিডিএস কর্মী ও সহায়িকার দাবি ওই টিকটিকি রান্নার সময় খিঁচুড়িতে পড়ে যাওয়ার যেমন সম্ভাবনা রয়েছে তেমনই রান্না করা খাবার বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার পরেও তাতে টিকটিকিটি পড়ে থাকতে পারে। কীভাবে এই ঘটনা ঘটল তা খতিয়ে দেখা হবে বলে জানিয়েছে প্রশাসন।