তৃনমূলের দুই নেতা কলেজের ভূগোল বিভাগের অধ্যাপক ও বাংলা বিভাগের অধ্যাপককে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি

মোহাম্মদ শাজাহান আনসারী, বাঁকুড়া: ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিওর সত্যতা যাচাই না করা গেলেও জানা গেছে গত ২৬ মার্চ কলেজের সেমিনার রুমে পরিচালন সমিতির বৈঠকটির আয়োজন করা হয়েছিল। সেই বৈঠকে কলেজের অধ্যক্ষ ও অধ্যাপকেরা ছাড়াও পরিচালন সমিতির সরকারি প্রতিনিধি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন তৃনমূলের বড়জোড়া ব্লকের সভাপতি কালিপদ মুখোপাধ্যায় ও স্থানীয় তৃনমূল নেতা জয়ন্ত দাস। অভিযোগ কলেজের অধ্যক্ষর উস্কানিতে তৃনমূলের ওই দুই নেতা তুমুল হম্বিতম্বি শুরু করেন। ওই বৈঠকে তৃনমূলের ওই দুই নেতা কলেজের ভূগোল বিভাগের অধ্যাপক লক্ষ্মীনারায়ণ যাদব ও বাংলা বিভাগের অধ্যাপক কুন্তল সিনহাকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেন বলেও অভিযোগ। বিষয়টি নিয়ে সেই সময় ওই দুই অধ্যাপক বেলিয়াতোড় থানায় অভিযোগ দায়ের করতে গেলেও পুলিশ সেই অভিযোগ নেয়নি বলে অভিযোগ। পরে ই মেইলের মাধ্যমে বিষয়টি বাঁকুড়ার পুলিশ সুপারকে জানানো হলেও পুলিশ কোনো পদক্ষেপ করেনি বলে অভিযোগ। নিগৃহীত অধ্যাপকদের দাবি এমন ঘটনায় একদিকে যেমন কলেজের পঠন পাঠনের পরিবেশ লাটে উঠেছে তেমনই নিরাপত্তাহীনতায় ভূগে অধ্যাপকেরা একে একে অন্য কলেজে বদলীর আবেদন জানাবেন । যার প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়বে কলেজের পঠন পাঠনে।

এদিকে কলেজের পরিচালন সমিতির বৈঠকে তৃনমূলের ব্লক সভাপতি সহ তৃনমূল নেতাদের হম্বিতম্বি ও শাসানির ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করে কড়া সমালোচনা করেন বড়জোড়ার প্রাক্তন সিপিএম বিধায়ক সুজিত চক্রবর্তী। পোস্ট করার কিছু সময়ের মধ্যেই সামাজিক মাধ্যমে ভিডিওটি ভাইরাল হয়ে যেতেই সমালোচনায় সরব হয়েছে বিজেপি ও সিপিএম। অভিযুক্ত ব্লক সভাপতি অবশ্য অভিযোগ উড়িয়ে অভিযোগকারী দুই অধ্যাপক এবং সিপিএম এর প্রাক্তন বিধায়ক সুজিত চক্রবর্তীর বিরুদ্ধেই পাল্টা সুর চড়িয়েছেন।

তৃনমূলের দুই নেতা কলেজের ভূগোল বিভাগের অধ্যাপক ও বাংলা বিভাগের অধ্যাপককে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি

মোহাম্মদ শাজাহান আনসারী, বাঁকুড়া: ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিওর সত্যতা যাচাই না করা গেলেও জানা গেছে গত ২৬ মার্চ কলেজের সেমিনার রুমে পরিচালন সমিতির বৈঠকটির আয়োজন করা হয়েছিল। সেই বৈঠকে কলেজের অধ্যক্ষ ও অধ্যাপকেরা ছাড়াও পরিচালন সমিতির সরকারি প্রতিনিধি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন তৃনমূলের বড়জোড়া ব্লকের সভাপতি কালিপদ মুখোপাধ্যায় ও স্থানীয় তৃনমূল নেতা জয়ন্ত দাস। অভিযোগ কলেজের অধ্যক্ষর উস্কানিতে তৃনমূলের ওই দুই নেতা তুমুল হম্বিতম্বি শুরু করেন। ওই বৈঠকে তৃনমূলের ওই দুই নেতা কলেজের ভূগোল বিভাগের অধ্যাপক লক্ষ্মীনারায়ণ যাদব ও বাংলা বিভাগের অধ্যাপক কুন্তল সিনহাকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেন বলেও অভিযোগ। বিষয়টি নিয়ে সেই সময় ওই দুই অধ্যাপক বেলিয়াতোড় থানায় অভিযোগ দায়ের করতে গেলেও পুলিশ সেই অভিযোগ নেয়নি বলে অভিযোগ। পরে ই মেইলের মাধ্যমে বিষয়টি বাঁকুড়ার পুলিশ সুপারকে জানানো হলেও পুলিশ কোনো পদক্ষেপ করেনি বলে অভিযোগ। নিগৃহীত অধ্যাপকদের দাবি এমন ঘটনায় একদিকে যেমন কলেজের পঠন পাঠনের পরিবেশ লাটে উঠেছে তেমনই নিরাপত্তাহীনতায় ভূগে অধ্যাপকেরা একে একে অন্য কলেজে বদলীর আবেদন জানাবেন । যার প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়বে কলেজের পঠন পাঠনে।

এদিকে কলেজের পরিচালন সমিতির বৈঠকে তৃনমূলের ব্লক সভাপতি সহ তৃনমূল নেতাদের হম্বিতম্বি ও শাসানির ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করে কড়া সমালোচনা করেন বড়জোড়ার প্রাক্তন সিপিএম বিধায়ক সুজিত চক্রবর্তী। পোস্ট করার কিছু সময়ের মধ্যেই সামাজিক মাধ্যমে ভিডিওটি ভাইরাল হয়ে যেতেই সমালোচনায় সরব হয়েছে বিজেপি ও সিপিএম। অভিযুক্ত ব্লক সভাপতি অবশ্য অভিযোগ উড়িয়ে অভিযোগকারী দুই অধ্যাপক এবং সিপিএম এর প্রাক্তন বিধায়ক সুজিত চক্রবর্তীর বিরুদ্ধেই পাল্টা সুর চড়িয়েছেন।