বেলেবার্ডস দ্য ফ্যাশন স্ট্রিট” পেজেন্ট শো

ঋদ্ধি ভট্টাচার্য, কলকাতা:- স্বাধীনতা দিবসের সন্ধ্যায় মিনু ফ্যাশনস দ্বারা পরিচালিত “বেলেবার্ডস দ্য ফ্যাশন স্ট্রিট” পেজেন্ট শোতে কলকাতা সৌন্দর্য, প্রতিভা এবং ফ্যাশনের এক চমকপ্রদ উদযাপনের সাক্ষী হয়ে রইলো শহর কলকাতা। শহরের প্রাণকেন্দ্রে অনুষ্ঠিত এই মনোমুগ্ধকর অনুষ্ঠানটি ফ্যাশন এবং বিনোদন শিল্পে উদীয়মান প্রতিভা এবং প্রতিষ্ঠিত আইকনদের একত্রিত হতে দেখা গেলো।স্বপ্নদর্শী ত্রয়ী – নেহা মজুমদার (প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও), অলোক বিশ্বাস এবং কুমকুম চক্রবর্তী – দ্বারা প্রতিষ্ঠিত – বেলবার্ডস দ্য ফ্যাশন স্ট্রিট ভারতে পেজেন্ট্রি এবং ফ্যাশন প্ল্যাটফর্মগুলিকে পুনর্নির্ধারণের ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। তাদের লক্ষ্য ছিল একটি অনন্য রানওয়ে অভিজ্ঞতা তৈরি করা যা স্টাইলকে সংস্কৃতির সাথে মিশ্রিত করে, নতুন মুখগুলিকে স্পটলাইটের নীচে জ্বলে ওঠার সুযোগ দেবে। এই শো-তে মডেল এবং প্রতিযোগীদের একটি দর্শনীয় লাইনআপ ছিল। প্রতিটি সৃজনশীল পোশাক প্রদর্শন করে যা ভারতের প্রাণবন্ত স্ট্রিট ফ্যাশনের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়। সুপরিচিত সেলিব্রিটি গ্রুমার মিঃ বিহান সিং অংশগ্রহণকারীদের পরামর্শ দিয়েছে, যাতে মঞ্চে প্রত্যেকেই আত্মবিশ্বাস এবং ক্যারিশমা প্রকাশ করতে পারে। অনুষ্ঠানের বিচারক মন্ডলীর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রখ্যাত ডিজাইনার রায় কিশোরী, বৈশাখী বসাক, সান্তনু গুহঠাকুর্তা ও পারমিতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই অনুষ্ঠানে সান্তনু গুহঠাকুরতা তার কলকাতা নোমা উপর একটি স্পেশাল রান ওয় পরিবেশন করেন এছাড়া উপস্থিত ছিলেন দিলীপ ঝাজারিয়া, প্রীতম দত্ত , বাজরং লাল আগারওয়াল,ধনানজয় নন্দী ,রানা মিত্র ও অর্পিতা কর্মকার সহ আরো অনেকের। এই অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ক্যাটেগরিতে বিভক্ত করা হয়। টিন-ক্যাটেগরিতে প্রথম স্থান অধিকার করেন নীলাঞ্জনা দেবনাথ, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় হিসেবে নির্বাচিত হন তারেন্সি দত্ত ও আইরস্ত প্রকাশ। এই ক্যাটাগরিতে সুস্থতা মাইটি তার প্রতিভায় দেখানোর মাধ্যমে দর্শকদের মন কেড়ে নেন। সমস্ত ধরনের মডেলদের সুযোগ দেবার জন্য এখানে বিবাহিত মহিলাদের জন্য মিসেস ক্যাটেগরি আয়োজিত হয় এবং সেখানে প্রথম স্থান অধিকার করেন মৌমিতা দে, তার সাথে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকার করে পিয়ালী পৌল ব্যানার্জি ও মাধুরী রায়। তাদেরই ক্লাসিক ক্যাটেগরিতে প্রথম স্থান অধিকার করেন মৌসুমী রায় আর তার সাথে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকার করেন দ্বীপমালা মন্ডল ও তনুজা চক্রবর্তী। ছেলেদের বিভাগে মিস্টার ক্যাটেগরিতে জয়ী লাভ করেন সতীর্থ মন্ডল সাথে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকার করেন সুজিত কুমার হালদার ওশংকর দাস। মহিলাদের প্লাস ক্যাটেগরিতে প্রথম স্থান অধিকার করেন কঙ্কনা মিত্র সাথে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকার করেন মনিকা ঘোষাল দাস ও মধুমিতা চৌধুরী। সর্বশেষ মিস ক্যাটেগরি তে এই অনুষ্ঠানে সমস্ত দর্শকদের নজর আলাদাভাবেই কেড়ে নেয়। আজকালকার তরুণ তুর্কিদের মধ্যে যত দিন যাচ্ছে ফ্যাশান একটি আলাদা রূপে তাদের মধ্যে আসছে এবং সেটি তারা যে গ্রহণ করছেন তাই এক প্রমাণ হয়ে রইলো এই অনুষ্ঠানটি। মূলত এই রাউন্ডে প্রথম স্থান অধিকার করেন কাঁকুড়গাছি বাসিন্দা পুনাম জয়সওয়াল। তার জীবনে মূল লক্ষ্য ভারতকে তিনি বিশ্ব দল ভাবে তুলে ধরবেন এবং নিজে মেকআপ আর্টিস্ট হওয়া সত্ত্বেও মডেলিং জগতে দৃষ্টান্তমূলক কাজের স্বপ্ন নিয়ে এসেছেন এবং সেটি তার প্রথম শো-তেই তুলে ধরেছেন চ্যাম্পিয়ন হয়ে। দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন দিয়াশা সাংকারী। বরানগরে বাসিন্দা দিয়াসা তার জীবনের মূল লক্ষ্য নিজেকে এই জগতে প্রতিষ্ট করে তোলা। তার এই জগতে আগমনে পেছনে যেমন তার পরিবারের ভূমিকাও তিনি অস্বীকার করেননি তার সাথে এও বলেছেন এর মাধ্যমে নিজেকে আরো ভালো করে চেনা এবং নিজেকে ভালোবাসা যায় আর সেটাই তাকে উৎসাহিত করেছে এখানে আসার জন্য। ভবিষ্যতে আরও কিছু পরিকল্পনা আছে তার এবং এই মুহূর্তে সেগুলি জনসমক্ষে কাছে আনতে নারাজ। তার এই প্রচেষ্টাকে কুর্নিশ জানান বেলেবার্ডস সংস্থা কর্ণধার এবং বলেন এখান থেকেই তার স্বপ্নে একটি শুভ সূচনা হলো। তৃতীয় স্থান অধিকার ঋতশ্রী নাগ তার জীবনে প্রথম কোন পেজেন্টা শো-তে প্রথম তিন জনের মধ্যে স্থান অধিকার করেন এবং তিনি তাতেই খুশি। প্রতিযোগিতায় একটু এদিক-ওদিক হতেই পারে, কিন্তু সেখান থেকে শিখে নিজেকে আরও বড় মানে নিয়ে যাওয়াটাই মূল বক্তব্য। পূর্বে তিনি জি বাংলায় হয়ে কিছু অ্যাড করেছিলেন এবং তাছাড়াও একটি মেকআপ আর্টিস্ট এর হয়ে তিনি রানওয়ে মডেল হিসেবে কাজ করেছেন। সেখান থেকেই অনুপ্রাণিত হয়ে এমন প্রতিযোগিতা মূলক জায়গায় আসার অনুপ্রেরণা তিনি পান। তার মতে প্রেজেন্ট টা শুধু যে সুন্দর হতে হয়ে এমনটা নয় কিন্তু এখানে নিজেকে সবার সামনে তুলে ধরা এবং নিজেকে ভালোভাবে প্রসারিত করা ও নিজেকে তুলে ধরা সেটাই আসল চ্যালেঞ্জ। শিশুদের বা কিডস বিভাগে প্রথম হয় অস্মিতা সাহা, দ্বিতীয় ও তৃতীয় হিসেবে নির্বাচিত হন রাঠিকা রায় ও সৌরনীল গাঙ্গুলি।এছাড়াও বারুইপুরের বাসিন্দা অনীষা হালদার তার কর্ম ক্ষমতার মাধ্যমে প্রমাণিত করেন তিনি একজন বহুদূর যাওয়ার অশ্বমেধের ঘোড়ার মতন। মূলত তার বন্ধুদের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে তিনি তার জীবনে প্রথম কোন প্রতিযোগিতামূলক শো-তে এসেছেন এবং বহু দর্শককে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। তার জীবনে উদ্দেশ্য আরো উচ্চমানে যাওয়ায় এবং নিজেকে সারা ভারতবর্ষের সামনে তুলে ধরে একদিন মিস ইন্ডিয়া হবার। বিচারক মন্ডলীদের কথা অনুযায়ী তারা আজকালকার ফ্যাশান নিয়ে এবং সেটিকে এগিয়ে যাওয়ার নিয়ে এই সংস্থা এমন একটি উদ্যোগকে কুর্নিশ জানান এবং আশাবাদী রাখেন যে এটি ভারতবর্ষের বুকে একটি বড় ভূমিকা পালন করবে কিছুদিনের মধ্যেই তাদের কাজের মাধ্যমে। পুরো অনুষ্ঠানে মূল কান্ডারি ভূমিকা পালন করেন সুমনা চক্রবর্তী, মৌ মন্ডল ও রিমা মজুমদার।

ছবি: হিমাদ্রি বাগ।

বেলেবার্ডস দ্য ফ্যাশন স্ট্রিট” পেজেন্ট শো

ঋদ্ধি ভট্টাচার্য, কলকাতা:- স্বাধীনতা দিবসের সন্ধ্যায় মিনু ফ্যাশনস দ্বারা পরিচালিত “বেলেবার্ডস দ্য ফ্যাশন স্ট্রিট” পেজেন্ট শোতে কলকাতা সৌন্দর্য, প্রতিভা এবং ফ্যাশনের এক চমকপ্রদ উদযাপনের সাক্ষী হয়ে রইলো শহর কলকাতা। শহরের প্রাণকেন্দ্রে অনুষ্ঠিত এই মনোমুগ্ধকর অনুষ্ঠানটি ফ্যাশন এবং বিনোদন শিল্পে উদীয়মান প্রতিভা এবং প্রতিষ্ঠিত আইকনদের একত্রিত হতে দেখা গেলো।স্বপ্নদর্শী ত্রয়ী – নেহা মজুমদার (প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও), অলোক বিশ্বাস এবং কুমকুম চক্রবর্তী – দ্বারা প্রতিষ্ঠিত – বেলবার্ডস দ্য ফ্যাশন স্ট্রিট ভারতে পেজেন্ট্রি এবং ফ্যাশন প্ল্যাটফর্মগুলিকে পুনর্নির্ধারণের ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। তাদের লক্ষ্য ছিল একটি অনন্য রানওয়ে অভিজ্ঞতা তৈরি করা যা স্টাইলকে সংস্কৃতির সাথে মিশ্রিত করে, নতুন মুখগুলিকে স্পটলাইটের নীচে জ্বলে ওঠার সুযোগ দেবে। এই শো-তে মডেল এবং প্রতিযোগীদের একটি দর্শনীয় লাইনআপ ছিল। প্রতিটি সৃজনশীল পোশাক প্রদর্শন করে যা ভারতের প্রাণবন্ত স্ট্রিট ফ্যাশনের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়। সুপরিচিত সেলিব্রিটি গ্রুমার মিঃ বিহান সিং অংশগ্রহণকারীদের পরামর্শ দিয়েছে, যাতে মঞ্চে প্রত্যেকেই আত্মবিশ্বাস এবং ক্যারিশমা প্রকাশ করতে পারে। অনুষ্ঠানের বিচারক মন্ডলীর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রখ্যাত ডিজাইনার রায় কিশোরী, বৈশাখী বসাক, সান্তনু গুহঠাকুর্তা ও পারমিতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই অনুষ্ঠানে সান্তনু গুহঠাকুরতা তার কলকাতা নোমা উপর একটি স্পেশাল রান ওয় পরিবেশন করেন এছাড়া উপস্থিত ছিলেন দিলীপ ঝাজারিয়া, প্রীতম দত্ত , বাজরং লাল আগারওয়াল,ধনানজয় নন্দী ,রানা মিত্র ও অর্পিতা কর্মকার সহ আরো অনেকের। এই অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ক্যাটেগরিতে বিভক্ত করা হয়। টিন-ক্যাটেগরিতে প্রথম স্থান অধিকার করেন নীলাঞ্জনা দেবনাথ, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় হিসেবে নির্বাচিত হন তারেন্সি দত্ত ও আইরস্ত প্রকাশ। এই ক্যাটাগরিতে সুস্থতা মাইটি তার প্রতিভায় দেখানোর মাধ্যমে দর্শকদের মন কেড়ে নেন। সমস্ত ধরনের মডেলদের সুযোগ দেবার জন্য এখানে বিবাহিত মহিলাদের জন্য মিসেস ক্যাটেগরি আয়োজিত হয় এবং সেখানে প্রথম স্থান অধিকার করেন মৌমিতা দে, তার সাথে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকার করে পিয়ালী পৌল ব্যানার্জি ও মাধুরী রায়। তাদেরই ক্লাসিক ক্যাটেগরিতে প্রথম স্থান অধিকার করেন মৌসুমী রায় আর তার সাথে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকার করেন দ্বীপমালা মন্ডল ও তনুজা চক্রবর্তী। ছেলেদের বিভাগে মিস্টার ক্যাটেগরিতে জয়ী লাভ করেন সতীর্থ মন্ডল সাথে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকার করেন সুজিত কুমার হালদার ওশংকর দাস। মহিলাদের প্লাস ক্যাটেগরিতে প্রথম স্থান অধিকার করেন কঙ্কনা মিত্র সাথে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকার করেন মনিকা ঘোষাল দাস ও মধুমিতা চৌধুরী। সর্বশেষ মিস ক্যাটেগরি তে এই অনুষ্ঠানে সমস্ত দর্শকদের নজর আলাদাভাবেই কেড়ে নেয়। আজকালকার তরুণ তুর্কিদের মধ্যে যত দিন যাচ্ছে ফ্যাশান একটি আলাদা রূপে তাদের মধ্যে আসছে এবং সেটি তারা যে গ্রহণ করছেন তাই এক প্রমাণ হয়ে রইলো এই অনুষ্ঠানটি। মূলত এই রাউন্ডে প্রথম স্থান অধিকার করেন কাঁকুড়গাছি বাসিন্দা পুনাম জয়সওয়াল। তার জীবনে মূল লক্ষ্য ভারতকে তিনি বিশ্ব দল ভাবে তুলে ধরবেন এবং নিজে মেকআপ আর্টিস্ট হওয়া সত্ত্বেও মডেলিং জগতে দৃষ্টান্তমূলক কাজের স্বপ্ন নিয়ে এসেছেন এবং সেটি তার প্রথম শো-তেই তুলে ধরেছেন চ্যাম্পিয়ন হয়ে। দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন দিয়াশা সাংকারী। বরানগরে বাসিন্দা দিয়াসা তার জীবনের মূল লক্ষ্য নিজেকে এই জগতে প্রতিষ্ট করে তোলা। তার এই জগতে আগমনে পেছনে যেমন তার পরিবারের ভূমিকাও তিনি অস্বীকার করেননি তার সাথে এও বলেছেন এর মাধ্যমে নিজেকে আরো ভালো করে চেনা এবং নিজেকে ভালোবাসা যায় আর সেটাই তাকে উৎসাহিত করেছে এখানে আসার জন্য। ভবিষ্যতে আরও কিছু পরিকল্পনা আছে তার এবং এই মুহূর্তে সেগুলি জনসমক্ষে কাছে আনতে নারাজ। তার এই প্রচেষ্টাকে কুর্নিশ জানান বেলেবার্ডস সংস্থা কর্ণধার এবং বলেন এখান থেকেই তার স্বপ্নে একটি শুভ সূচনা হলো। তৃতীয় স্থান অধিকার ঋতশ্রী নাগ তার জীবনে প্রথম কোন পেজেন্টা শো-তে প্রথম তিন জনের মধ্যে স্থান অধিকার করেন এবং তিনি তাতেই খুশি। প্রতিযোগিতায় একটু এদিক-ওদিক হতেই পারে, কিন্তু সেখান থেকে শিখে নিজেকে আরও বড় মানে নিয়ে যাওয়াটাই মূল বক্তব্য। পূর্বে তিনি জি বাংলায় হয়ে কিছু অ্যাড করেছিলেন এবং তাছাড়াও একটি মেকআপ আর্টিস্ট এর হয়ে তিনি রানওয়ে মডেল হিসেবে কাজ করেছেন। সেখান থেকেই অনুপ্রাণিত হয়ে এমন প্রতিযোগিতা মূলক জায়গায় আসার অনুপ্রেরণা তিনি পান। তার মতে প্রেজেন্ট টা শুধু যে সুন্দর হতে হয়ে এমনটা নয় কিন্তু এখানে নিজেকে সবার সামনে তুলে ধরা এবং নিজেকে ভালোভাবে প্রসারিত করা ও নিজেকে তুলে ধরা সেটাই আসল চ্যালেঞ্জ। শিশুদের বা কিডস বিভাগে প্রথম হয় অস্মিতা সাহা, দ্বিতীয় ও তৃতীয় হিসেবে নির্বাচিত হন রাঠিকা রায় ও সৌরনীল গাঙ্গুলি।এছাড়াও বারুইপুরের বাসিন্দা অনীষা হালদার তার কর্ম ক্ষমতার মাধ্যমে প্রমাণিত করেন তিনি একজন বহুদূর যাওয়ার অশ্বমেধের ঘোড়ার মতন। মূলত তার বন্ধুদের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে তিনি তার জীবনে প্রথম কোন প্রতিযোগিতামূলক শো-তে এসেছেন এবং বহু দর্শককে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। তার জীবনে উদ্দেশ্য আরো উচ্চমানে যাওয়ায় এবং নিজেকে সারা ভারতবর্ষের সামনে তুলে ধরে একদিন মিস ইন্ডিয়া হবার। বিচারক মন্ডলীদের কথা অনুযায়ী তারা আজকালকার ফ্যাশান নিয়ে এবং সেটিকে এগিয়ে যাওয়ার নিয়ে এই সংস্থা এমন একটি উদ্যোগকে কুর্নিশ জানান এবং আশাবাদী রাখেন যে এটি ভারতবর্ষের বুকে একটি বড় ভূমিকা পালন করবে কিছুদিনের মধ্যেই তাদের কাজের মাধ্যমে। পুরো অনুষ্ঠানে মূল কান্ডারি ভূমিকা পালন করেন সুমনা চক্রবর্তী, মৌ মন্ডল ও রিমা মজুমদার।

ছবি: হিমাদ্রি বাগ।